Are you going to buy a new home! Then you must know where to keep happiness and peace in the world
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক : বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষজনকেই দেখা যায় পুরানো বাড়ি ভেঙ্গে নতুন করে বানাতে অথবা একদম তৈরী ফ্যাট কিনে থাকতে। তবে আপনি কি জানেন ভাবতের প্রাচীন বিজ্ঞান বাস্তু শাস্ত্রের নিয়ম মেনে গৃহ নির্মাণ করলে এবং সাজালে বাড়িতে ইতিবাচক শক্তির প্রসার বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি সেই বাড়িতে বসবাসকারী ব্যক্তি নির্দিষ্ট শক্তির প্রভাবের অন্তর্ভূক্ত। এই শক্তি সেই ব্যক্তিকে কোনও না-কোনও ভাবে প্রভাবিত করে। এবার একনজরে দেখে নেওয়া যাক, বাড়িতে কী ভাবে বাস্তুর ভারসাম্য বজায় রাখলে আপনার সংসারে সুখ ও শান্তি বজায় থাকবেঃ
প্রবেশদ্বারঃ
সব থেকে গুরুত্বপুর্ণ জায়গা হল প্রবেশদ্বার। শক্তির প্রবেশ ঘটে এখান থেকেই। সর্বদা উত্তর, পূর্ব বা উত্তর-পূর্ব দিকে এবং উন্নতমানের কাঠ দিয়ে প্রবেশদ্বার তৈরি করবেন। বাড়ির অন্যান্য সমস্ত দরজার চেয়ে ভালো ও আকর্ষক হতে হবে প্রবেশদ্বারকে।
ঠাকুর ঘরঃ
বাড়ির ভিতর উচ্চ শক্তির সঙ্গে একাত্ম হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল এই ঠাকুরঘর। বাড়ির পূর্ব অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে ঠাকুরঘর করা উচিৎ। পূর্ব দিকে মুখ করে ধ্যান করলে ইতিবাচক প্রভাব বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি ঠাকুর রাখার বেদীকে সুসজ্জিত রাখুন এবং ঘরের রঙ রাখতে হবে সাদা, বেজ, হাল্কা হলুদ বা সবুজ।
অতিথি বসারঘর (বৈঠকখানা):
পরিবারে বসবাসকারী সদস্যদের ভাবমূর্তিতে অনুকূল প্রতিফলন ঘটায় এই অতিথিদের বসার ঘর। তাই জায়গাটি যাতে কোনও রকম অব্যবস্থা না-থাকে, সে দিকে লক্ষ্য রাখতেই হবে। পূর্ব, উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে বৈঠকখানার মুখ হওয়া উচিত, উত্তর-পশ্চিমের অনুকূলেও করতে পারেন। পাশপাশি লিভিং রুমের পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ভারী আসবাব রাখবেন। অন্য দিকে ইলেকট্রনিক্স উপকরণ থাকবে বসারঘরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে। এই কক্ষে আয়না লাগাতে হলে তা উত্তরের দেওয়ালে লাগাবেন।
উঠানঃ
বাড়ির ব্রহ্মস্থান হল এই উঠান। এই উঠানকে বাড়ির সবচেয়ে পবিত্র ও শক্তিশালী অংশ মনে করা হয়। বাড়ির এই অংশকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। পাশাপাশি, বাস্তুমতে ১ থেকে ১.৫০ মিটারের মধ্যে কোনও বাধা বা নির্মাণ যেন না-থাকে। এখানে রান্নাঘর, বাথরুম, পিলার বা বিম থাকলে, তা নেতিবাচক শক্তিকে আকৃষ্ট করে। ফলস্বরুপ, পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের ওপর প্রতিকূল প্রভাব পড়ে।
অতিথি বসারঘর (বৈঠকখানা):
পরিবারে বসবাসকারী সদস্যদের ভাবমূর্তিতে অনুকূল প্রতিফলন ঘটায় এই অতিথিদের বসার ঘর। তাই জায়গাটি যাতে কোনও রকম অব্যবস্থা না-থাকে, সে দিকে লক্ষ্য রাখতেই হবে। পূর্ব, উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে বৈঠকখানার মুখ হওয়া উচিত, উত্তর-পশ্চিমের অনুকূলেও করতে পারেন। পাশপাশি লিভিং রুমের পশ্চিম অথবা দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ভারী আসবাব রাখবেন। অন্য দিকে ইলেকট্রনিক্স উপকরণ থাকবে বসারঘরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে। এই কক্ষে আয়না লাগাতে হলে তা উত্তরের দেওয়ালে লাগাবেন।
উঠানঃ
বাড়ির ব্রহ্মস্থান হল এই উঠান। এই উঠানকে বাড়ির সবচেয়ে পবিত্র ও শক্তিশালী অংশ মনে করা হয়। বাড়ির এই অংশকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। পাশাপাশি, বাস্তুমতে ১ থেকে ১.৫০ মিটারের মধ্যে কোনও বাধা বা নির্মাণ যেন না-থাকে। এখানে রান্নাঘর, বাথরুম, পিলার বা বিম থাকলে, তা নেতিবাচক শক্তিকে আকৃষ্ট করে। ফলস্বরুপ, পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের ওপর প্রতিকূল প্রভাব পড়ে।