“Crocodile tears are crying every day” job candidates. If they get a job, they will forget to teach and look for their own interests. Judge in the Super Numerary Post case.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:সুপার নিউমোরারি পোষ্ট মামলায়
এসএসসি পক্ষের আইনজীবী ডাক্টর সুতানু পাত্র জানিয়েছেন এই পোস্ট তৈরি করা হয়েছিল । যারা চাকরি হারিয়েছিল তাদের চাকরি দেবার জন্য। প্রার্থী সংখ্যা ১৬ হাজার
বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বলেন, এই পোস্টটি তৈরি হয়েছে চাকুরী হারা দের চাকরি দেবার জন্য ।প্রতিদিন কুমিরের কান্না কাঁদছো ।ছাত্র ছাত্রী রা ক্ষতি গ্রস্ত হচ্ছেন ।আমি শিক্ষক দের জন্য চিন্তিত নয় ।কারণ তারা চাকরি পাবার জন্য ঝুলোঝুলি করবে তার পর বলবে আমাকে বাড়ির কাছে বদলি দাও ।আজকে উৎসস্রি কাল শুভশ্রী বলে আবেদন করবে ইপিএফ বেতন সহ একাধিক বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবে ।আসল কাজ পড়াবে না ।আমি এই ধরনের মামলা শুনি তো বুঝি ।ওদের একটা সিম্পল অংকের পরীক্ষা নাও দেখবে কি ফল করে এজির উদ্দেশ্যে ।সুতরাং আমি শিক্ষক দের জন্য চিন্তিত নয় ।
রাজ্যের অ্যাডভোকট জেনারেল কিশোর দত্ত জানান এরা ওয়েটিং লিস্টের চাকরিপ্রার্থী।এই পোস্ট তৈরি হয়ছে ওয়েটিং লিষ্ট ক্যান্ডিডেট দের জন্য ।
বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু এই পোস্টের বিজ্ঞপ্তিতে লেখা ছিল ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরি প্রার্থীদের পাশাপাশি যাদের চাকরি বাতিল হয়ছে তাদের ওই লিস্ট এ নিতে হবে ।এটা কেনো ? এই সিধ্যান্ত নিতে কার কার অনুমোদন লাগে ? কী জন্য এই সিধ্যান্ত নেওয়া হলো ।সরকার কে জানাতে হবে ।আদালত জানতে চায় কেনো এই মেমো? এই মেমো কাদের উদ্যেশ্য করে সার্ভিস টেনিওর নষ্ট না করার কথা বলা হলো ?
প্রসঙ্গত , এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।তারপর এটা ডিভিশন বেঞ্চ হয়ে এটা সুপ্রিম কোর্টের কাছে বিচারাধীন ।এই মামলার একটি মামলা এখন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু র এজলাসে।এটা ওয়ার্ক এডুকেশন এন্ড ফিজিকাল এডুকেশন এর শিক্ষকদের জন্য তৈরি হয় ।
আগামী সোমবার জানাতে হবে রাজ্য সরকার ও এসএসসিকে।