new twist in the mysterious death of an engineering student from Idinrendrapur. Sensational information came out A sample of alcohol was found in the liver of the dead Abrit Das. a condom packet was found in the pants pocket
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
দক্ষিণ ২৪, পরগনা নরেন্দ্রপুরের বাসিন্দা
ইঞ্জিনিয়ারিংএর ছাত্র অপ্রতিম। তাঁর বাবা-মায়ের মধ্যে সম্পর্ক ভালো ছিল না। অপ্রতিমের বাবা তাঁদের সঙ্গে থাকতেন না। ফরতাবাদে মৃতের মামার বাড়ি। সেই বাড়ির পাশেই একটি ক্লাবে বৃহস্পতিবার রাতে বিয়ের অনুষ্ঠান গিয়েছিলেন ওই ছাত্র।
রবিবার নরেন্দ্রপুরের ঢালিপাড়া এলাকার একটি পুকুরে তাঁর দেহ উদ্ধার হয় এক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার দেহ। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মৃতের নাম অপ্রতিম দাস। তাঁর বাবা সুমন দাস ও মা বর্ণালী। সূত্রে খবর, সুমন বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। সেই কারণেই স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে অশান্তি চরম আকার নেয়। সেই থেকে ছেলেকে নিয়ে বাপের বাড়িতেই থাকতেন বর্ণালী।
ইডিনরেন্দ্রপুরের ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের রহস্যমৃত্যুতে নয়া মোড়। ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট সামনে আসতেই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এলো। মৃত অপ্রতিম দাসের লিভারে মদের নমুনা পাওয়া গিয়েছে। শুধু তাই নয়, একটি কন্ডোমের প্যাকেট মিলেছে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ওই ছাত্রের প্যান্টের পকেটে। জানি মূলত বাড়ছে রহস্য। বিয়েবাড়ি থেকে আধপেটা খেয়ে তড়িঘড়ি বেরিয়ে পড়েছিল। তার পর থেকে কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, মত্ত অবস্থায় জলাশয়ে পড়ে যেতে পারেন অপ্রতিম। জলে ডুবেই অপ্রতিমের মৃত্যু হয়েছে বলে নিশ্চিত পুলিশ। তবে, দুর্ঘটনাবশত তিনি পড়ে গিয়েছিলেন, না কি কেউ তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছেন সেই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী, খেতে খেতেই উঠে যান অপ্রতিম। শৌচাগারে যাওয়ার কথা বলে উঠে যান বলে জানাচ্ছেন কেউ কেউ। কারও দাবি, ফোনে কোনও মেসেজ পেয়েই উঠে যান ওই ছাত্র। তার পর থেকেই তাঁর খোঁজ মিলছিল না। রবিবার দুপুরে স্থানীয়রা।
রবিবার নরেন্দ্রপুরের একটি জলাশয় থেকে উদ্ধার হয় এক ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়ার দেহ। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মৃতের নাম অপ্রতিম দাস। তাঁর বাবা সুমন দাস ও মা বর্ণালী। সূত্রে খবর, সুমন বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। সেই কারণেই স্ত্রীর সঙ্গে অশান্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে অশান্তি চরম আকার নেয়। সেই থেকে ছেলেকে নিয়ে বাপের বাড়িতেই থাকতেন বর্ণালী।