New twist in SSC recruitment corruption case! SSC lawyer Dr. Sutanu Patra was acquitted from the case
রাজ্যে
নাইসার দেওয়া তথ্যের ব্যাপারে স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। দিনের পর দিন কেটে গেলেও তথ্য দিতে পারছে না এসএসসি। হতাশ বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। এসএসসির আইনজীবী সুতনু পাত্র আদালতকে সহযোগিতা করতে পারছেন না মন্তব্য বিচারপতি দেবাংশু বসাকের।
বিচারপতি দেবাংশু বসাক – প্রতিদিন সময় চাইছেন।কত দিন চলতে পারে এটা? গত মঙ্গলবার থেকে স্কুল সার্ভিস কমিশনের কাছে কিছু তথ্য চাওয়া হচ্ছে।নাইসার ব্যাপারে ।কিন্তু তার উত্তর দিতে পারছেন না আপনি।আপনি তারমানে আদালতকে সহযোগিতা করতে পারছেন না।
তারপরই আইনজীবী সুতনু পাত্র এই মামলা থেকে অব্যাহতি চাইলেন। বিচারপতি বসাক অব্যাহতি দিয়েছেন। একইসাথে বিচারপতি বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ বেলা ১২.৩০ তে স্কুল সার্ভিস কমিশনের আধিকারিকদের আদালতে তলব করেছিলেন বিচারপতি বসাক।
মামলাকারীদের পক্ষের আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানান কম নম্বরেও
চাকরি পেয়েছে। এবং প্যানেলের উপর দিকে থাকা প্রার্থীরা চাকরি পায়নি অথচ একই ভাবে হাইকোর্টের নির্দেশে এসএসসি মাত্র কয়েকজনকে চাকরি দিয়েছে। অথচ বহু বঞ্চিত প্রার্থী যারা মেধা তালিকায় শীর্ষে ছিল তারা এখনো চাকরি পায়নি বলে অভিযোগ স্কুল সার্ভিস কমিশন এর পক্ষ থেকে হাইকোর্টে তারা একটা হলফনামা জমা দিয়ে বলেছিল যে ১৮৩ জনকে যারা র্যাঙ্ক জাম্প করে চাকরি পেয়েছেন তাদের চাকরি বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে ১৮৩ জন চাকরিতে যোগদানই করেননি বাকিদের চাকরি বাতিলের প্রশ্ন আসছে কোথা থেকে। মেয়ো রোডের ধর্না মঞ্চের চাকরি প্রার্থীদের পক্ষে আইনজীবী আশীষ বাবু আর বলেন,
প্রচুর শূন্যপদ থাকা সত্বেও এসএসসি তালিকা প্রকাশ করেছে নি। এসএসসির স্বচ্ছতা থাকলে সব চাকরি প্রার্থী চাকরি পেয়ে যেত।
চাকরি হারানো দের পক্ষে আইনজীবী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন তুলেছেন স্কান OMR বৈধতা নিয়ে। বিভিন্ন বিষয়ে বিচারপতি দেবাংশ ভাষাকে ডিভিশন বেঞ্চ এসএসসির কাছে বারবার জানতে চেয়েছিলেন নিয়োগের ক্ষেত্রে আইন মানা হয়েছিল কিনা। পাশাপাশি ওয়েমারের বৈধতা এবং সিবিআই যে রিপোর্ট জমা দিয়েছিল সে বিষয়ে এসএসসির পক্ষ থেকে তারা কোন সদ উত্তর দিতে পারেনি। যে কারণে এসএসসির চেয়ারম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদারকে আদালতে তলব করেন বিচারপতি দেবাংশ বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ।