BJP leader Shamik Bhattacharya said outside the assembly that an “emergency” was going on over police detention of members of the BJP’s fact-finding committee in Sandeshkhali.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
এই রাজ্যে অঘোষিত জরুরি অবস্থা। যে রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী দাবি করছেন রাজ্য এগিয়ে। মানুষের কাছে যেতে কেন ভয় পাচ্ছেন? উন্নয়নের কথা বলছেন। সন্দেশখালীর মধ্যে ১৯ টা জায়গায় ১৪৪ ধারা। পশ্চিমবঙ্গের নৈরাজ্য চলছে। এই সরকারটাকে সরে যেতে হবে, এটাই আগে প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার প্রার্থী শ্রমিক ভট্টাচার্য।
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার নির্দেশে ইতিমধ্যেই গঠিত হয়েছে ছয় সদস্যের বিশেষ কমিটি। কমিটিতে রয়েছেন উত্তর প্রদেশ পুলিশের প্রাক্তন ডিজি ব্রিজ লাল, সুনিতা দুগগল, প্রতিমা ভৌমিক, কবিতা পতিদার অন্নপূর্ণা দেবী এবং সঙ্গীতা যাদব।
দিল্লিতে ফিরে গিয়ে জেপি নাড্ডার কাছে রিপোর্ট পেশ করবে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। জে পি নাড্ডার নির্দেশে দলীয় সাংসদ ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের নিয়ে গঠিত ৬ সদস্যের টিম।
শুক্রবার সকালে স্যাট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যরা সন্দেশখালি পৌঁছানোর আগেই মাঝপথে রামপুরেই আটকে দেওয়া হয় তাদের। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্দেশখালীর নির্যাতিত মহিলাদের পাশে রয়েছেন। সারা দেশের মহিলারা আপনাদের পাশে রয়েছে আপনারা চিন্তা করবেন না। মমতা ব্যানার্জির গুন্ডারা বেশি দিন টিকতে পারবে না। সন্দেশখালি তে দাঁড়িয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে চ্যালেঞ্জ ফ্যাট ফাইন্ডিং কমিটির সদস্যদের।
রামপুরে মহিলা পুলিশের ব্যারিকেড দিয়ে পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বেধে যায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের। মহিলাদের উপর অত্যাচার মহিলা পুলিশি মহিলাদেরকে আটকে দিচ্ছে। কেন প্রশ্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের। পুলিশের সঙ্গে তুমুল বচসা বেধে যায়। ১৪৪ ধারা মেনে চার জনকে ঢুকতে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ। পুলিশের পক্ষ তাদের চারজন নয় দুজনকে ভেতরে যাওয়ার অনুমতি দেন।
বিজেপি নেতা শমিক ভট্টাচার্য সর জানান, যে আচরণ সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে করা হয়েছে, আমাদের কর্মীরা যখন তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে তখন হাসপাতালে নিয়ে যেতে দেওয়া হচ্ছিল না। এরপরে পরিকাঠামোর অভাবের জন্য কলকাতায় নিয়ে আসতে হয়। এদের ভূমিকা কি সবাই দেখতে পাচ্ছে।
এত ভয় কেন ফ্যাট ফাইন্ডিং কমিটিকে কেন যেতে দিচ্ছে না? পঞ্চায়েত লোকসভা বিধানসভায় তৃণমূল।শাজাহানকে তৃণমূল কংগ্রেস পরিত্যাগ করতে পারবে না। শাহজাহানের উপরে মুখ্যমন্ত্রীর আশীর্বাদে আছে। সেই কারণে ওর এত ঔদ্ধত্য।