State opposition leader Subhendu Adhikari approached the High Court seeking permission to vacate Sandesh Khali again.
রাজ্যে
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
শুক্রবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সন্দেশখালি যাওয়া প্রসঙ্গে জরুরি শুনানির আবেদন খারিজ বিচারপতি কৌশিক চন্দের। বিচারপতির বক্তব্য, গণতান্ত্রিক দেশে যে কোনো নাগরিকের যে কোনো জায়গায় যাওয়ার অধিকার আছে। এটা কোর্ট অস্বীকার করে না। কিন্তু এই যাওয়া জরুরি নয়, যে জরুরি ভিত্তিতে শুনানির দরকার ব্যাপারটা এমন নয়। আদালত মনে করে, নিয়ম অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার নোটিশ দিতে হয়। সোমবারেই কেন? অন্যদিন যান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, মন্তব্য বিচারপতি কৌশিক চন্দের। বিচারপতির আরও বক্তব্য, অনেক রাজনৈতিক ব্যক্তিই যাচ্ছেন সন্দেশখালি।
আগামী সোমবারই আপনাকে যেতে হবে এই বক্তব্যের কোন গ্রহণযোগ্যতা আমি খুঁজে পাচ্ছি না। ওখানে তো আর মঞ্চ বাধা নেই যে আপনাকে গিয়ে বক্তৃতা রাখতে হবে। সোমবারই আপনার যাওয়াটা এত জরুরি নয়। অন্য যেকোন দিন যেতে পারেন। যদিও শুভেন্দু অধিকারীর আইনজীবী রাজদীপ মজুমদার জানান জেলিয়াখালির হালদার পাড়ায় যেতে চান শুভেন্দু। আগামীকাল পর্যন্ত জেলিয়াখালীতে ১৪৪ ধারা জারি করে রেখেছে পুলিশ। ফের যাতে পুলিশ শুভেন্দুর যাতায়াতের পথে কোন বাধার সৃষ্টি না করে বা ১৪৪ ধারার সময়সীমা না বাড়ায় সেই আর্জি জানিয়েই জরুরী শুনানির আবেদন করা হয়েছে।
সন্দেশখালীর ঘটনা নিয়ে উত্তপ্ত রাজ্য রাজনীতি। ঘটনার প্রায় ৫০ দিন কেটে গেল এখনো পর্যন্ত অধরা সন্দেশখালীর বেতাব বাদশা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শেখ শাহজাহান। শুক্রবার সকাল থেকেই শহরও শহরতলিতে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ইডি। উত্তর ২৪ পরগনার বিরাটি শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী অরুন সেনগুপ্তর বাড়িতে চলছে তল্লাশি অভিযান।
ইডির পক্ষ থেকে আগেই লুকআউট নোটিশ জারি করা হয়েছিল তার পরেও এখনো পর্যন্ত সন্দেশখালীর বাঘের টিকি খুঁজে পাইনি, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা থেকে রাজ্যের তদন্তকারী সংস্থা। এদিন সকালে বাঁশদ্রনি থেকে শুরু করে হাওড়ায় বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে ইডি।