Sandeshkhali ex-CPIM MLA Nirapada Sardar granted bail. SP’s report has been summoned by the High Court.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
সন্দেশখালি কাণ্ডে প্রাক্তন স্থানীয় বিধায়ক নিরাপদ সরদার কে জামিন দিলেন বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চের।১৭ দিন পুলিশ হেফাজতে থাকার পর আজ জামিন পেলেন প্রাক্তন বাম বিধায়ক।গত ১২ ফেব্রুয়ারি একটি মামলায় জামিনে মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে ফের সন্দেশখালি কাণ্ডে গ্রেফতার করে পুলিশ
বিচারপতির মন্তব্য ;; একজন ভারতীয় নাগরিককে এভাবে হেনস্থা করার ঘটনা সত্যি হতাশা জনক। কেন পুলিশকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হবে না? মন্তব্য বিচারপতি দেবাংশু বসাকের।আগামী ১লা মার্চ এই মামলার পরবর্তী শুনানি। বসিরহাটের পুলিশ সুপারকে এই ঘটনার সম্পূর্ণ রিপোর্ট দিতে নির্দেশ হাইকোর্টের
সিপিআইএমের প্রাক্তন বিধায়ক নিরাপদ সরদারকে ৯তারিখে গ্রেফতার, ১০তারিখে fir কেন প্রশ্ন ডিভিশন বেঞ্চের।আজই তাকে মুক্তি দিতে হবে। যদি মুক্তি দেওয়া না হয় তাহলে আদালত অবমাননার শামিল হবে পুলিশ।কেন পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না প্রশ্ন বিচারপতি বসাকের।
সন্দেশখালির প্রাক্তন সিপিআইএমের প্রাক্তন নিরাপদ সরদার জামিনের আবেদন জানালো কলকাতা হাইকোর্টে।সন্দেশখালিতে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরির অভিযোগ সহ একাধিক মামলা যুক্ত রয়েছেন তিনি ।তাকে গ্রেপ্তার করেছে সন্দেশকালী থানার পুলিশ।তিনি এখন পুলিশি হেফাজতে ছিলেন।
প্রসঙ্গত,সন্দেশখালি কাণ্ডে নয়া মোড় নিয়ে সন্দেশখালীর সিপিআইএমের প্রাক্তন বিধায়ক নিরাপদ সর্দারকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। বিজেপির সাংগঠনিক সভাপতি কে বসিরহাট থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।লাগাতার অশান্তির ঘটনায় আটক সন্দেশখালির প্রাক্তন বাম বিধায়ক নিরাপদ সর্দার। আইনজীবী ফিরদৌস শামীম যেদিন পুলিশ স্টেশনে গিয়ে জানিয়েছেন সকাল দশটার সময় ১২ থেকে ১২ জন পুলিশ কর্মী সন্দেশখালীর প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক নিরাপদ সরদার কে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আসে। কয়েক ঘন্টা কেটে যাওয়ার পরেও কি কারণে তাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আসা হয় তা এখনো স্পষ্ট করেনি বলেও জানিয়েছেন আইনজীবী। প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক নিরাপদে সর্দার জানিয়েছিলেন গত বৃহস্পতিবার শেখ শাহাজাহান কে দেখতে পাওয়া গিয়েছিল সন্দেশখালিতে। নদী পার করার সময় তাকে দেখতে পেয়েছিলেন প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক।
উত্তর ২৪ পরগনা তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক জানিয়েছিলেন সন্দেশখালীর অশান্তির ঘটনায় যে বা যারা পক্ষ্য এবং পরোক্ষভাবে ইন্ধন যোগাচ্ছে। পুলিশ তদন্তের খাতিরে তাদের আটক বা গ্রেফতার করতেই পারে সেটা তৃণমূল কংগ্রেস হতে পারে সেটা বিজেপি হতে পারে বা সেটা সিপিএমও হতে পারে।