Those who broke the law will be arrested, “Sandeshkhali” comments of the DG are increasing speculation!
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
সকাল থেকেই ফের সন্দেশখালির রাস্তায় রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। লঞ্চে চড়ে সকালেই সন্দেশখালি থেকে ধামাখালিতে পৌঁছন তিনি। “যারা আইন ভেঙেছে, তারা অবশ্যই গ্রেপ্তার হবে”, জানান ডিজি।
বুধবার সন্দেশখালীর হলিতে গলিতে ঘুরেছেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ফের এলাকা টহলদারি শুরু হয় রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারেরে। লঞ্চে চড়ে সকালেই সন্দেশখালি থেকে ধামাখালিতে পৌঁছন তিনি। “যারা আইন ভেঙেছে, তারা অবশ্যই গ্রেপ্তার হবে”, জানান ডিজি। সন্দেশখালিতে দাঁড়িয়ে ডিজি বলেন, “মানুষের প্রতি কর্তব্য করছি আমরা। ঘুরে ঘুরে প্রত্যেক মানুষের কথা শোনা হবে। সমস্যা শুনে সমাধান করব। যারা আইন ভেঙেছে তারা সকলে অবশ্যই গ্রেপ্তার হবে।” সাধারণ মানুষের কাছে ডিজির অনুরোধ, “কোনও অভিযোগ থাকলে আমাদের জানান। নিজের হাতে আইন নেবেন না।” তাহলে কি পুলিশের খাতায় ফেরার সন্দেশখালি বেতার বাদশা শেখ শাহাজানকে এবার কি তাহলে হেফাজতে নেবে, যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
সন্দেশখালি নিয়ে হাইকোর্টে শত প্রণোদিত মামলার পরেই রাজ্য পুলিশের ডিজি ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান ঠিক কি বলেছিলেন প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।
সন্দেশখালি নিয়ে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য:–
আদালতের স্বতপ্রণোদিত মামলায় আমরা চিন্তাভাবনা করছি শেখ শাহজাহান কে আদালতে হাজির হবার নির্দেশ জারি করব। পুলিশ এই বিষয়ে আদালতকে সাহায্য করবে।
সন্দেশখালি নিয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবাজ্ঞানমের আরো মন্তব্য –
“জমি কেড়ে নিয়ে মাছের ভেড়ি বানানোর অভিযোগ। মেয়েদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ। সে (শাহজাহান) তো নীতি নির্ধারণ করতে পারেনা? সে যদি নির্দোষ হয় সামনে এসে বলুক।তাকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিতে পারে এই আদালত। সে একজন জনপ্রতিনিধি।সে নিশ্চয়ই কিছু করেছে নাহলে পালিয়ে বেড়াচ্ছে কেনো?
এই পরিস্থিতিতে এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে রাখা মানে এলাকায় আরো টেনশন সৃষ্টি করা।মানুষ চাইলে একটা পার্কে ও যেতে পারবে।দোকান পাট বন্ধ করে কেউ কারো সাথে কথা বলতে পারবেনা এটা অসহনীয়। সেই জন্য ১৪৪ ধারা বলবৎ রাখার পক্ষে নয় আদালত।
ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের আবেদন খারিজ।১৪৪ ধারা বাতিলের নির্দেশ বহাল।গতকাল বিচারপতি কৌশিক চন্দ সন্দেশখালি এলাকা থেকে ১৪৪ ধারা আগামী সাতদিনের মধ্যে প্রত্যাহারের নির্দশ দিয়েছিলেন। সেই নির্দেশের বিরুদ্ধে এদিন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয় রাজ্য।প্রধান বিচারপতির নির্দেশ, শুভেন্দু অধিকারী ও ওপর এক আবেদনকারী শঙ্কর ঘোষ)সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতে যেতে পারবে। তবে কোনও সমর্থকদের নিয়ে যাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র তিনি আর নিরাপত্তা রক্ষীরা যেতে পারবেন।
নির্দেশ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের