Brinda Karat from Meenakshi Mukhopadhyay in the face of police obstacles! Good luck with the court orders.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে সন্দেশখালি কার দখলে থাকবে? শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস, ন সিপিআইএম, কংগ্রেস ,বিজেপি আইএসএফের প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে। জমি দখলের লড়াইয়ে মরিয়া হয়ে উঠেছে রাজ্যের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। কবে শান্ত হবে উত্তর ২৪ পরগনা সন্দেশখালি? প্রশ্ন তুলছেন সন্দেশখালীর বাসিন্দারা।
ইতিমধ্যেই শাসকদলের প্রভাবশালী দুই নেতা গ্রেপ্তার হয়েছে। এখনো গ্রেপ্তার হয়নি সন্দেশখালীর বেতাজ বাদশা শেখ শাহজাহান। গ্রেপ্তার হয়েছে সিপিআইএমের প্রাক্তন বিধায়ক নিরাপদ সরদার এবং বিজেপির নেতা বিকাশ সিং। বারবার কেন অধরা থেকে যাচ্ছে শেখ শাহজাহান যা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকারকে।
উত্তপ্ত সন্দেশখালি পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বারবার আদালতে প্রশ্ন উঠছে। তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন গ্রামবাসীরা। আদিবাসী মহিলাদের উপর অকথ্য অত্যাচারের ধীরে ধীরে তা বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে। জানিয়ে প্রতিটি বিরোধী রাজনৈতিক দলই তীব্র প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠেছে।
সন্দেশখালি যেতে ধামাখালিতে পৌঁছন সিপিআইএম নেত্রী বৃন্দা কারাত। সঙ্গে ছিলেন কণিনীকা ঘোষ বোস। পুলিশ তাঁদেরকে ধামাখালিতে আটকে দেয়। এরপরেই সেখানে পৌঁছন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই সময় পুলিশও তাঁকে আটকে দেয়। তাঁকে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয় রাজ্য সরকার বিচারপতি কৌশিক চন্দ্রের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানিয়েছে। যে কারণে তাঁকে সন্দেশখালিতে যেতে দেওয়া যাবে না।
পুলিশি বাধার মুখে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সেখানেই বসে পড়েন এবং স্লোগান দিতে থাকেন। তিনি জানান, একঘন্টা অপেক্ষার পরে তিনি ফিরবেন। তবে তার মধ্যে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশের খবর পৌঁছাতেই পুলিশি ঘেরাটোপে সন্দেশখালিতে পৌঁছে যান শুভেন্দু অধিকারী ও শঙ্কর ঘোষ।