Speculation is growing around the resignation of Mimi Chakraborty from one post after another! After breaking Dev’s standard, this time Mimi, will the team try to break his standard? The question is from a section of political circles.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
দিন কয়েক আগেই ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ দীপক অধিকারী ওরফে দেবের মান ভাঙাতে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব ময়দানে নেমে পড়েছিল। ১৭ তম লোকসভা অধিবেশনের শেষ দিনেও দেবের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে একটা বড়সড়ো প্রশ্ন ছিল তৃণমূলের অন্তরে। যদিও সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকের পরেই বরফ গলেছিল।
টলিউডের খারাপ অভিনেত্রী যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ মিমি চক্রবর্তীর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ও আবারো প্রশ্নের মুখে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস।
তৃণমূল সাংসদ তথা অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীকে নিয়ে রহস্য যেন আরও ঘনীভূত হচ্ছে! জিরানগাছা ব্লক প্রাইমারি হেলথ সেন্টারের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরদিনই সংসদের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদ ছাড়লেন যাদবপুরের সাংসদ।সংসদের দু’টি স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন মিমি। নিজের সিদ্ধান্তের কথা লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখে জানিয়েছেন যাদবপুরের সাংসদ। সংসদে শিল্পবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি ছিলেন শক্তি এবং নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রকের যৌথ কমিটির সদস্য ছিলেন। তা থেকেও তিনি ইস্তফা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
আসন্ন লোকসভা নির্বাচন। প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি রাজনীতি থেকে নিজেকে ধীরে ধীরে সরিয়ে নিচ্ছেন মিমি? আসলে সাংসদ হলেও সংসদে মিমির সক্রিয়তা সেভাবে চোখে পড়ে না। দলের অন্যান্য সাংসদদের তুলনায় নিজের এলাকাতেও তাঁর সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে একাধিক। চব্বিশের ভোটে তাঁকে দল টিকিট দেবে কিনা, সেটা নিয়েও সংশয় রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অভিনেত্রীর একের পর এক ইস্তফা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই জল্পনা বাড়ছে। যদিও এ বিষয়ে প্রবীণ সংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় কে এ বিষয়ে লিখিত জানিয়েছিলেন মিমি চক্রবর্তী।