An unprecedented decision by the full bench of the commission to connect the ED. The final limit has been spread, say the opposition
দেশ
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
সুষ্ঠু ও অবাধ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করানোর লক্ষে প্রিয় নির্বাচন কমিশনের নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত। শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তের তীব্র বিরোধিতা করলেও এর রাজ্যের বিরোধীদল বিজেপি সিপিআইএম আইএসএফ নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। জন্য বিভিন্ন এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি ব্যবহার করে নির্বাচন কমিশন। সেই তালিকায় এবার যোগ হয়েছে ইডি বা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। যা এককথায় নজিরবিহীন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
ভোটারদের ভয় দেখানো, অর্থের বিনিময়ে ভোট কেনা, ভোট দিতে না দেওয়া, বেআইনিভাবে অর্থের লেনদেন, বেআইনি নেশার সামগ্রীর যথেচ্ছ ব্যবহার, এমন অভিযোগ আকছার জমা পরে কমিশনের অফিসে। এসব আটকানোর জন্য কমিশন বিভিন্ন এজেন্সির উপর নির্ভর করে। এতদিন এইসব এজেন্সির তালিকায় ইডি ছিলো না। এই প্রথম এই কেন্দ্রিয় এজেন্সিকেও নির্বাচনের কাজের অংশ হিসাবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। যা নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে। কিন্তু কেন কমিশন এবার এই সিদ্ধান্ত নিলো। কমিশন সূত্রে খবর, যেভাবে সারা দেশেই বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন আর্থিক তছরুপের ঘটনায় ইডি তদন্ত করছে, সেক্ষেত্রে নির্বাচনের সময় কোনও রাজনৈতিক নেতা আর্থিক তছরুপের কোনো ঘটনায় জড়াচ্ছেন কি না বা জড়ালে তখন তাকে আইনি বেড়াজালে যাতে বাঁধা যায় সেটা নিশ্চিত করতেই এটা করা হয়েছে। তবে বিরোধী রাজনৈতিক দলের অনেকেরই বক্তব্য যেভাবে গত কয়েক বছর ধরে ইডি শুধুমাত্র বিজেপির বি টিম হিসাবে কাজ করছে, নির্বাচনের সময়েও সেটাই তারা করবে। বিরোধী দলগুলোর আরও অভিযোগ যে বিজেপির চাপে নতিস্বীকার করছে ইলেকশন কমিশনও। তাই এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।