Kaustab left the Congress and joined the BJP. But the question is whether he will succeed in the purpose for which he shaved his head.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান তো হলো কৌস্তবের। তবে যে উদ্দেশ্যে মস্তক মুণ্ডন করেছিলেন তাতেকি তিনি সফল হবেন প্রশ্ন এখন সেখানেই।বুধবার সকালে কংগ্রেস ছাড়েন কৌস্তভ বাগচী। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং রাজ্য প্রদেশ সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে ই-মেল করে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। স্যোশাল মিডিয়াতেও বিস্তারিত কংগ্রেস ছাড়ার ব্যাখ্যা দেন তিনি।
তরুণ তুর্কি কংগ্রেস নেতা তথা কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী কৌস্তভ বাগচীর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে তুমুল চর্চা শুরু হয়েছিল রাজনৈতিক মহলে। এও শোনা যাচ্ছিল তিনি নাকি কংগ্রেস ছেড়ে এবার বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন । বৃহস্পতিবার জল্পনার অবসান, শুভেন্দু অধিকারী ও সুকান্ত মজুমদারে উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী।
কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং রাজ্য প্রদেশ সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে ই-মেল করে নিজের সিদ্ধান্তের কথা জানায় তরুণ কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচী। তিনি চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন, আত্মসম্মান খুইয়ে তিনি কংগ্রেসে থাকতে চান না। তবে তিনি মাথা মুণ্ডন করে যে তৃণমূল সরকারকে বাংলা থেকে উৎখাত করার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, সেই অবস্থান থেকে সরছেন না। রাজনীতিতেই যে তিনি থাকবেন, সে বিষয়টিও স্পষ্ট করে দেন এই আইনজীবী।
এদিন বিজেপির সদর দপ্তরে বিজেপিতে আনুষ্ঠানিক যোগদানের পরেই কৌস্তভ বাগচী
শংকর বন্দ্যোপাধ্যায়, কংগ্রেসের গ্রিভান্স সেলের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। সিদ্ধার্থ মজুমদার ও চিকিৎসক সৌমিত্র দত্ত। বিজেপিতে যোগদান করেই সাংবাদিকদের জানান, “আমাকে হয়তো এখন অনেকেই দলবিরোধী তকমা দেবেন। কিন্তু আমি বার বার একটা কথা বলে এসেছি, এই দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলের সঙ্গে কংগ্রেসের হাত মিলিয়ে লড়াইয়ের বিষয়টির আমি বিপক্ষে। কংগ্রেসই এখানে নিজেকে তৃণমূলের আউটফিট বলে মনে করছে। শীর্ষ নেতৃত্ব প্রদেশ কংগ্রেসকে কোনও গুরুত্বই দেয় না। তাই আত্মসম্মানের সঙ্গে সমঝোতা করে দলে থাকতে চাই না।”