Kalboishakhi’s fury sacrifice The Chief Minister’s expression of grief in North Bengal was ruined by the storm
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
আশঙ্কা করেছিল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর তার থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে গেল উত্তর বঙ্গের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা। আগামী সপ্তাহে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সফরসূচি রয়েছে উত্তর বঙ্গে। তার আগেই জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ এলাকা বহু গাছ উপড়ে পড়ে। বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ে। ভেঙে পড়ে অসংখ্য বাড়ি। ঘটনার পর খোঁজখবর নেন মুখ্যমন্ত্রী। নিহতদের জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন। তিনি দ্রুত পদক্ষেপের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
যে চার জনের মৃত্যু হয়েছে, তাঁদের মধ্যে দু’জন জলপাইগুড়ি শহরের বাসিন্দা। এক জন গোসালা মোড়ের বাসিন্দা। আর এক জন সেন পাড়া। বাকি দু’জন ময়নাগুড়ির বার্নিশ এলাকার বাসিন্দা। রবিবার সাড়ে তিনটা নাগাদ আসে কালবৈশাখী।
পাশাপাশি মৃত যুবকে সঙ্গে সঙ্গে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ওই হাসপাতালের কর্মরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। আর এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। কয়েক মিনিটের ঝড়ের দাপটে এভাবে এক যুবকের প্রাণ কেরে নেওয়ায় শোকের ছায়া নেমে আসে এলাকায়।আর এই কালবৈশাখীর ঝড়ের খবর পেয়ে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আহতদের দেখতে পৌঁছলেন ধূপগুড়ির বিধায়ক তথা জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী অধ্যাপক নির্মল চন্দ্র রায় । এছাড়াও তিনি আহতদের দেখার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান ময়নাগুড়ির বার্নিশ এলাকা ঝরে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ করব এই সময় যাতে এই সমস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায় এবং রাজ্য সরকারকে যেন সেই অনুমতি দেওয়া হয়।