Kalyan Banerjee told the court that I have brought an application. Let all these cases be dismissed. He interviewed single bench judge Abhijit Gangopadhyay. It is alleged that he gave all these instructions politically. Not only that, some lawyers have supported him. All his orders are politically motivated. He is a political figure. He took up such cases in which he built his political career.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে বেনজীর আক্রমণ করলেন তৃণমূলের লোকসভার সাংসদ তথা কলকাতা হাইকোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
সোমবার বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চে এসএসসি মামলার শুনানির মধ্যে বিতর্কিত চাকরি প্রার্থীদের আইনজীবী কল্যাণ ব্যানার্জি আদালতে জানায় আমি একটি আবেদন পত্র নিয়ে এসেছি। এই সব মামলা খারিজ করা হোক। সিঙ্গেল বেঞ্চের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তিনি ইন্টারভিউ নিয়েছেন। তিনি রাজনৈতিক ভাবে এই সব নির্দেশ দিয়ে ছিলেন বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয় কিছু আইনজীবী তাকে মদত দিয়েছেন। তার সব নির্দেশ রাজনৈতিক উদ্দ্যেশ্য প্রণোদিত। তিনি একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। এমন মামলা তিনি নিলেন যাতে তিনি পলিটিক্যাল ক্যারিয়ার গড়ে ফেললেন।
তাচ্ছিল্য করে কল্যাণ, দারুন বড় আর সিরিয়াস মামলা। রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। আরো দুজন বিচারপতি আছেন, তারাও যাবেন। নির্বাচনের আসন খুঁজছে। যে সময় আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য্য আদালতে সওয়াল করছিলেন।
মামলার শুনানি পর্বে বিচারপতি দেবাংশু বসাক সিবিআইয়ের উদ্দেশ্য প্রশ্ন
চার্জসিট ফাইল হয়েছে?
উত্তরে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানায়চার্জ সিট ফাইল হলেও মন্ত্রী ছাড়া বেশ কিছু আধিকারিককের ক্ষেত্রে রাজ্যের sanction এখনও পাওয়া যায় নি। তাই চার্জ ফ্রেম করা যাচ্ছে না।
বিচারপতি:কে দেবেন sanction? রাজ্যের কেউ আছেন এখানে?
সিবিআই: রাজ্যের মুখ্য সচিবের দেওয়ার কথা। রাজ্যের কেউ নেই।
রাজ্যের এক আইনজীবীকে ইনক্ট্রাকশন নিয়ে আসার নির্দেশ। Sanction দেওয়ার ব্যাপারে রাজ্যের অবস্থান কি?
এজলাসে হাজির রাজ্যের আইনজীবী ভাস্কর বৈশ্যকে বিচারপতি বলেন কতদিনে ওই আবেদনের জবাব দিতে পারবে রাজ্য? হয় sanction দেবেন, অথবা খারিজ করবেন। আবেদন নিয়ে চেপে বসে থাকতে পারে না রাজ্য। জেনে এসে জানান। কবে আবেদন করেছে সিবিআই?
সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয় গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ আবেদন করা হয়।
ফাইনাল চার্জ সিট দেওয়া হয় ৮ জানুয়ারি। এ বছর
১৮ জানুয়ারি রাজ্যকে শেষ বার জানানো হয়। এসপি সিবি আই নিজে গিয়ে দেখা করেন নবান্নে sanction পাওয়ার জন্য। এর সঙ্গেই একাধিকবার sanction পেতে আবেদন করা হয় মুখ্য সচিবের কাছে। মন্ত্রীর ব্যাপারে রাজ্যপাল অনুমতি দিয়েছেন। বাকিদের ব্যাপারে মুখ্য সচিবের অনুমোদন দরকার।
ভাস্কর বৈশ্য জজকে, এজি অনুত্র মামলা করছেন। আমরা দুটোর সময় এসে বলতে পারবো।
ফের বিচারপতি এটা কি ইয়ার্কি হচ্ছে? আপনারা দিতে পারবেন কি না সরকারকে জিজ্ঞেস করুন। বেলা সাড়ে ১২ টা র মধ্যে জানান। না হলে আমরা নির্দেশ দেবো, এখনই ওই sanction দিতে।
বিচারপতি আর বলেন ২০১৮ সালে ডাটা বসে তথ্য রয়েছে। ২০২৪ সালে আছে। অথচ মাঝের সময় নেই! এসএসসি হলফনামা দিয়ে বলেছে। এর মানে কি!
বিচারপতি দেবাংশু বসাক মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যকে প্রশ্ন করেন কোর্ট re-evaluation অর্ডার দিতে পারে? OMR সিট যেহেতু আছে, তার ভিত্তিতে? নতুন করে মেরিট লিস্ট প্রকাশ করা যায়? নিয়োগের কোনো শর্ত নেই! কোনো টেন্ডার নেই? ২৮১৯ নিয়োগ এই কারণে বাতিল করা হয়েছে?
বিচারপতি রাজ্যের সরকারি কৌশলীর উদ্দেশ্যে বলেন কবে আপনারা ওই SANCTION দিতে পারবেন?
উত্তরের সরকারি কৌসুলি জানায়,একদিন সময় দেওয়া হোক।
ফের বিচারপতি রাজ্যের কৌশলীর উদ্দেশ্যে প্রশ্ন আর কত সময় নেবেন? ২০২২ সাল থেকে সিবিআই আপনাদের পিছনে ঘুরছে। এত বার আবেদন করছে। এরপরেও আপনার কি মনে হয় এই প্রশ্ন করা কোর্টের অন্যায়? দুটোর সময় জবাব দিন। না হলে আমরা আমাদের মতো ব্যবস্থা নেবো
বিচারপতি বসাকের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের তরফে জিপি, আমি যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলাম অফিসারদের সঙ্গে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের ফুল টিম আসায় কথা বলতে পারিনি।
বিচারপতি দেবাংশু বসাকের প্রশ্ন কিভাবে এটা দেওয়া হয়?
সরকারি কৌশলী উত্তরে জানায়,সব নথি দেখে তার পর বিবেচনা করে মুখ্য সচিব সেটা দেবেন বা দেবেন না।
বিচারপতি সেটা করতে এত দিন! হয় দেবেন, অথবা খারিজ করবেন। এতদিন এটা ফেলে রাখার কোনো যুক্তি নেই। কালকের মধ্যে এটা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিন। নাহলে আমরা সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিকে বলবো।