Ending speculations, JMM leader Champai Soren on Jharkhand CM nomination
দেশ
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক : শুক্রবার সাড়ে ১২টার সময় রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণাণ চম্পাইকে শপথবাক্য পাঠ করান।ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ইডি দ্বারা গ্রেফতার হওয়া পর থেকে ঝাড়খণ্ডের রাজনৈতিক আচালবস্থা পরিস্থিতির ঘোলা জলে মাছ ধরে আসরে নেমে পড়েছিল গেরুয়া শিবির এমনটাই অভিযোগ। গত বুধবার ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন পৌঁছে গিয়েছিলেন রাজ ভবনে। তার ইস্তফা দেওয়ার পরেই রাতেই ইডি আধিকারিকরা গ্রেফতার করে হেমন্তকে। তখন থেকেই শুরু হয় নেতা বাচার প্রক্রিয়া। হেমন্তের জায়গায় চম্পাইকে নেতা হিসাবে বেছে নেয় জেএমএম। বুধবার রাতেই চম্পাই রাজভবনে গিয়ে সরকার গড়ার দাবি জানিয়ে আসেন। বিধায়কদের সমর্থনের চিঠিও জমা দেন। কিন্তু রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণাণে গড়িমসিতে বৃহস্পতিবার তাঁর শপথ নেওয়া হয়নি। এর মধ্যে জেএমএমের চার বিধায়ক এর মধ্যে ‘নিখোঁজও’ হয়ে যান। এবং তাদের প্রলোভন দেখিয়ে নিজেদের দলে টানার চেষ্টা করেছিল গেরুয়া শিবির বলে অভিযোগ।
ঝাড়খণ্ডের অন্তবর্তীকালীন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেনকের রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণাণ চম্পাইকে দশদিনের মধ্যে তাঁকে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে বলা হয়েছে। চম্পাই শিবিরের দাবি সরকারে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে কোনও সংশয় নেই। তাঁদের হাতে অন্তত ৪৭ জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে। তবে গেরুয়া শিবির ঘোড়া কেনাবেচার চেষ্টা চালিয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বিধানসভায় আস্থাভোটে চম্পাইকে পরাস্ত করে বিজেপি সরকার গঠনের দিকে যেতে পারে বলে আশঙ্কা রাজনৈতিক মহলের একাংশের।