Victim of ragging again! Why Suman, a young professor of Jadavpur, suddenly took such an extreme decision is a growing mystery
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপকের রহস্যমৃত্যুর কারণ নিয়ে হাজার প্রশ্নের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।ক্যাম্পাসে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে নেশা করার প্রতিবাদ করেছিলেন। ঘটনার জেরে মানসিক এবং শারীরিক নিগ্রহের শিকার হতে হয়েছিল। আর উপর চড়াও হয়েছিল ছাত্র-ছাত্রীদের একাংশ। পুরো ঘটনাটা UGC থেকে শুরু করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকেও জানিয়েও বেরোয়নি সমাধান।
মুর্শিদাবাদের লালগোলার ধুলাউড়ি বালিপাড়ার বাসিন্দা সুমন নেহার। বাড়িতে বাবা ও মা রয়েছেন। পড়ানোর সূত্রে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে থাকতেন ৩৭ বছর বয়সের এই অধ্যাপক। মঙ্গলবার দুপুরের ট্রেনে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরার কথা ছিল তাঁর। তার আগে দুপুরবেলা ঘর থেকে মেলে তাঁর ঝুলন্ত দেহ। পরিবারের সদস্যদের দাবী, সুমনের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাড়ি ফেরার পর থেকে তাঁর আচরণে কোনও অস্বাভাবিকতা দেখেননি কেউ। দুপুরবেলা তার মা খাওয়ার জন্য ডাকছিলেন তাঁকে। কিন্তু সাড়া মেলেনি। পরে ঘরে গিয়ে দেখা যায় দরজা বন্ধ। ডাকাডাকিতে সাড়া না মেলায় পড়শিরা এসে দরজা ভেঙে দেখেন সিলিং থেকে ঝুলছে সুমনের দেহ।