A case has been filed seeking court intervention regarding the heated inquiry. The hearing is likely to take place this week in the court of Justice Jay Sengupta
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
সন্দেশখালি বর্তমানে পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ।বিচ্ছিন্ন দ্বীপের পরিনত হয়েছে সন্দেষখলি , সেখানে জারি রয়েছে ১৪৪ ধারা । রাজনৈতিক জমি দখলের লড়াই চলছে।সন্দেশখালি তে প্রবেশ করতে পারছে না স্থানীয় বাসিন্দা ।পুলিশের কিছু ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয়তা ও কিছু ক্ষেত্রে অতি সক্রিয়তা র অভিযোগে মামলা রুজু র আবেদন আইনজীবী শামীম আহমেদ।দ্রুত শুনানির আর্জি ।মামলা রুজু আবেদন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের।চলতি সপ্তাহে শুনানির সম্ভাবনা।
“সন্দেশখালি ইস্যুতে উত্তপ্ত রাজ্য বিধানসভা”
বিধানসভায় সন্দেশখালি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতির দাবি বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারীর।”সন্দেশখালি সঙ্গে আছি’ লেখা গেঞ্জি পড়ে ভারতীয় জনতা পার্টির বিধায়করা”অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্যে বলেন সোম থেকে শুক্রবারে প্রশ্নোত্তর ছিল.। কিন্তু মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী ব্যস্ত থাকলেও কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছেনা কেন? স্বরাষ্ট্র দপ্তর একটা গুরুত্বপূর্ণ, সন্দেশখালি গুরুত্বপূর্ণ,আমরা বঞ্চিত হচ্ছি, আমরা প্রশ্ন করছি উত্তর পাচ্ছিনা!
সন্দেশখালি এখন আর সন্দেশ খালিতে নেই, আন্দোলনের স্রোত বইছে রাজ্য জুড়ে। উত্তপ্ত সন্দেশখালি সূত্রপাত রেশন দুর্নীতির মামলায় ইডি আধিকারিকদের মারধরের ঘটনায় যোগ রয়েছে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে। এক মাসেরও বেশি সময় হয়ে গিয়েছে বেপাত্তা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের মত্স্য ও প্রাণী সম্পদ কর্মাধ্যক্ষের শেখ শাহজাহান। হন্যে হয়ে চলছে তার খোঁজ। আর এরই মধ্যেই একের পর এক মারাত্মক সব অভিযোগ উঠে আসছে শাহজাহানের বিরুদ্ধে।
উত্তপ্ত সন্দেশখালিতে এখন শুধু রেশন দুর্নীতি নয়, এবার তৃণমূল পার্টি অফিসের ভিতরেই ধর্ষণের মতো মারাত্মক অভিযোগ উঠল শাহজাহানের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগ সামনে আসার পর থেকেই রাজ্য রাজনীতিতে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় রাজ্যের ডিজিপি রাজীব কুমারের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে জাতীয় মহিলা কমিশন। বেঁধে দেওয়া হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
গত কয়েকদিন ধরেই সন্দেশখালিতে মুখ খুলেছে মহিলারা। রাত দশটা বাজলেই আতঙ্কের প্রহর গুনতে শুরু করতো সেখানকার মহিলারা এমনটাই বারবার সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলেছেন তারা। তাদের অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালি। শনিবার নতুন করে ফের বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন গ্রামের মহিলারা। শাহজাহান শেখ এবং তার দুই ঘনিষ্ঠ নেতা শিবু হাজরা আর উত্তমের বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগে জ্বলে ওঠে গোটা এলাকা। বিশাল পরিমাণ পুলিশ বাহিনী নামিয়েও পরিস্থিতি শান্ত করা যায়নি। জারি করে দেওয়া হয় ১৪৪ ধারা। বন্ধ রাখা হয় ইন্টারনেট পরিষেবাও।শাহজাহান, শিবু হাজরা, উত্তম সর্দার-সহ একাধিক নেতাদের বিরুদ্ধে পথে নামেন সন্দেশখালির মহিলারা