Division Bench #of Chief Justice is unwilling to hand over 42 cases against Sheikh Shahjahan to ED
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
সন্দেশখালি মামলায় বৃহস্পতিবার আদালতে রাজ্য এডভোকেট জেনারেল জানিয়েছেন,খুঁজে দেখলে দেখা যাবে, এই রাজ্যে কিছু মানুষ সব সময় জনস্বার্থ মামলা নিয়ে থাকেন। যার মধ্যে পলিটিক্যাল এবং পার্সোনাল ইন্টারেস্ট লিটিজেশন – আজ ভোট পরবর্তী হিংসা মামলা নিয়ে অনেক অনেক জনস্বার্থ মামলা হয়েছে। যার মধ্যে ধর্ষণের অভিযোগ ছিল। সিবিআই রিপোর্ট দিয়ে জানাক কটা সত্যি – এডভোকেট জেনারেল।এটা কোনও দিন কোন ভাবে এটা বলা যায় না, গোটা প্রশাসন দুর্নীতিগ্রস্ত! অভিযুক্তের পক্ষে কথা বলে – অ্যাডভোকেট জেনারেল।
সন্দেশ খালি ঘটনার পর একটা কথা বলা হচ্ছে, রাজ্যে মহিলারা নাকি সুরক্ষিত নয়। তারা অভিযোগ করতে পারছে না। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা – এডভোকেট জেনারেল।
“কুকুর আমাকে কামড়ালে, আমি কুকুরকে কামরাব? এডভোকেট জেনারেল”
“যিনি মামলা করেছেন তিনি কি সত্যিকারের জনস্বার্থ মামলাকরী? না রাজনৈতিক ব্যক্তি নাকি মিডিয়া প্রচার চাইতে? কাউকে অসম্মান করছি না।”
আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল তিনি কি সাধারণ মানুষ না কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত একজন ব্যক্তি! – এডভোকেট জেনারেল।বুঝতে হবে কোনটা কুমিরের কান্না! অ্যাডভোকেট জেনারেল।রেশন দুর্নীতি এখনও রাজ্য পুলিশ তদন্ত করছে। এই ঘটনা ঘটার পর তদন্তভার হস্তান্তরের আবেদন করা হয়।ডিজি গিয়ে আশ্বাস দিচ্ছেন। সেটাও গঙ্গায় ছুড়ে ফেলে দেওয়া হচ্ছে!
“আদালতের উচিত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাজের রেকর্ড দেখা- অ্যাডভোকেট জেনারেল।ওখানে কোনও অশান্তি নেই। সব নিয়ন্ত্রনে আছে। ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। পুলিশকে তদন্ত করতে দেওয়া হোক – এডভোকেট জেনারেল।
কল্যাণ বন্দযোপাধ্যায় যিনি একজন প্রবীণ আইনজীবী, সংসদ তিনি সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম সহ অনেক জনস্বার্থ মামলা করেছেন। এটা মনে করিয়ে দেওয়া দরকার- সরজিত রায়চৌধুরি ( একটি জনস্বার্থ মামলার আইনজীবী)
আদলতে সিবিআই জানায়
“যে কোনও অবস্থায় আমরা আদালত কে সাহায্য করতে প্রস্তুত”
ইডি আইনজীবী জানায়,প্রতি পদে পদে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষক নিয়োগ মামলায় রাজ্য থেকে অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না ট্রায়াল শুরু করার জন্যে। কারও গলার স্বরের নমুনা নিতে পারছি না। দারিভিট নিয়ে আমরা আজও তথ্য পাইনি। এটাই হয়ে চলেছে। কি ভাবে তদন্ত শেষ করব।”শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া FIR এবং চার্জ সিট তথ্য জমা দিয়ে সাহায্য করুক রাজ্য”রাজ্য আইনজীবী”রাজ্য পুলিশ যে সব অভিযোগ দায়ের করেছে সেটা কেন্দ্রীয় সংস্থার চাইতে পারে না”।
প্রধান বিচারপতি পর্যবেক্ষণ “এই মুহূর্তে অভিযুক্তের (শাহজাহান) কিছু বলার অধিকার নেই। আগে নিজের চারপাশের ছায়া কাটাতে হবে”।”মহিলা নিরাপত্তায় ক্ষেত্রে এই রাজ্য প্রথমে। রেকর্ড তাই বলছে”। আর বলেন “নাগরিকের সুরক্ষার দায়িত্ব আসে রাজ্যের প্রশাসনের ওপর। এটা প্রশাসন এড়াতে পারে না” । তিনি বলেন,”প্রথমে বলা হয় নাকি শাহজাহানের গ্রেফতারিতে বাধা আছে! তারপর শুরু হয় যায় রাজনৈতিক মন্তব্য -: প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ”
বর্তমানে সন্দেশখালীর কি পরিস্থিতি রয়েছে এছাড়াও শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে যে ৪২ টি থানায় অভিযোগ জমা পড়েছে তার তদন্ত কি পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আছে রিপোর্ট তলব রাজ্যের কাছে প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।রাজ্যের কাছ থেকে রিপোর্ট আসলেই সন্দেশখালি জনস্বার্থ মামলার রায় দেবে প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।সন্দেশখালি নিয়ে স্বত প্রনাদিত মামলা ১টি এবং ৩ টি জনস্বার্থ মামলা মোট চারটি মামলা।শুনানি শেষ ,রায় দান স্থগিত।