Speculation is rife that the governor hastily flew to Delhi to hear the cries of Sandeshkhali women
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
উত্তপ্ত সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করতে হবে এই মর্মে রাজ্যপাল কে ৪৮ ঘন্টার সময়সীমা দিয়েছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।সকাল দেখলেই সারা দিন কেমন যাবে অনেকটাই পরিষ্কার হায়ে গেছিল রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের কাছে।দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছন রাজ্যপাল সেখান থেকে সড়কপথে সোজা সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেন। সন্দেশখালির কাছে মিনাখাঁর বামনবাজারের কাছে ১০০ দিনের বকেয়ার দাবিতে তাঁর কনভয়ের সামনে বিক্ষোভ দেখানো হয়।
ধামাখালি নদী পেরিয়ে সন্দেশখালি পৌঁছন রাজ্যপাল।স্থানীয় মহিলাদের কাছে নানা অভাব অভিযোগের কথা শোনেন। এক এক করে তাঁদের হাড়হিম করা অভিজ্ঞতার কথা রাজ্যপালকে জানান। শিবু, শাহজাহানদের বিরুদ্ধে কেউ করেন শ্লীলতাহানির অভিযোগ। আবার কারও দাবি জমিজমা লুটপাট করে নিয়েছেন সন্দেশখালির ‘বেতাজ বাদশা’। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বহু মহিলা। অভিযুক্তদের কঠোরতম শাস্তির দাবি জানান গ্রামের নির্যাতিতা মহিলারা। রাজ্যপালের পায়ে পড়ে কান্নাকাটি করেন তাঁরা।