Governor went to Minakhani Basanti Highway on his way to Sandeshkhali.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
ঘটনার পাঁচদিন কেটে গেলেও এখন উত্তপ্ত সন্দেশখালি ! মানবাধিকার কমিশন থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিও বুদ্ধিজীবী সকলেই এখন ফুটেজ খেতে ছুটছে সেখানে। উত্তপ্ত সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করতে হবে এই মর্মে রাজ্যপাল কে ৪৮ ঘন্টার সময়সীমা দিয়েছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
শুভেন্দু অধিকারীর চূড়ান্ত বার্তায় কি রাজ্যপাল শিবি আনান বোসের কাছে পৌঁছে দিয়েছিল তার ওএসডি? কারণ সোমবার কেরল থেকে কলকাতা ফিরেই সোজা সন্দেশখালির পথে রওনা হন তিনি। কিন্তু মাঝপথে বাধা পেলেন। ১০০ দিনের কাজের বকেয়া মেটানোর দাবিতে মিনাখাঁর বামনবাজারের কাছে তাঁর কনভয় আটকানো হল। কালো পতাকা, প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ দেখালেন মহিলারা। ফলে বেশ কিছুক্ষণ আটকে পড়েন তিনি। যদিও তৎক্ষণাৎ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে দাবি পুলিশের। এদিন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে সন্দেশখালি যাচ্ছেন বিজেপি বিধায়করা। গিয়েছেন রাজ্য মহিলা কমিশনের প্রতিনিধিরাও।
কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে কলকাতার রেড রোডে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে লাগাতার ধারনা অবস্থান কর্মসূচি চলছে। কেন্দ্রীয় সরকার ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার টাকা, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি-সহ একাধিক দাবিতে মিনাখাঁয় বাসন্তী হাইওয়ে অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রাজ্যপালের সামনেই এসব ঘটে। গ্রামবাসীদের অবরোধের মুখে পড়ে রাজ্যপালের কনভয়। বেশ কিছুক্ষণ আটকে ছিলেন তিনি।