Allegations of widespread rigging in the selection of lawyers, the judge had to intervene in the end
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক : লোকসভা, বিধানসভা থেকে শুরু করে সম্প্রতি শেষ হওয়া পঞ্চায়েত নির্বাচনে বেনিয়মের অভিযোগে একের পর মামলা দায়ের হয়েছে হাই কোর্ট এ। আর এবার হাই কোর্টের আইনজবীদের নির্বাচনেও ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ। পরিস্থিতি এমন জায়গায় দাড়িয়েছে যে মামলা দায়েরের পর শেষে হস্তক্ষেপ করতে হলো বিচারপতিকে। মামলাকারি আইনজীবী অনিমেষ ভট্টাচার্যর অভিযোগ, ভোট দেওয়ার জন্য যে ব্যালট পেপার ইস্যু করা হচ্ছে তাতে একটি সিরিয়াল নম্বর রয়েছে যাতে সহজেই ভোটাররা চিহ্নিত হয়ে যাবেন। কারণ ব্যালট পেপার নেওয়ার সময় কাউন্টার পার্ট এ সংশ্লিষ্ট ভোটারকে সাক্ষর করতে হচ্ছে। আর ওই কাউন্টার পার্ট ভোটারের কাছে থাকছে না। ফলে কোন ভোটার কোন প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেন তা সহজেই সামনে এসে যাচ্ছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে এদিন মামলার জরুরি শুনানি হয় বিচারপতি সভ্যসাচী ভট্টাচার্যর এজলাসে। মামলাকারীর আইনজীবীরা শাসক গোষ্ঠীর দিকে আঙুল তুলে অভিযোগ করেন জেনে বুঝেই এমন টা করা হয়েছে যাতে তাদের পছন্দের প্রার্থী কে ভোট না দিলে পরবর্তীতে সেসব আইনজীবীদের চিহ্নিত করা যায়। যদিও বার অ্যাসোসিয়েশন কতৃপক্ষের তরফে এই বক্তব্যের বিরোধিতা করা হয়। কিন্তু সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি ভট্টাচার্য নির্দেশে জানিয়েছেন। আজ সোন্ধে ৭ টার মধ্যে সমস্ত ব্যালট পেপারের কাউন্টার পার্ট জমা রাখতে হবে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কাছে। ইলেকশন অফিসার সমস্ত ব্যালট পেপারের কাউন্টার পার্ট জমা জমা দেবেন। মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সমস্ত কিছু জমা থাকবে।