On the one hand, when East Bengal is busy with the derby after winning the Super Cup, Mohun Bagan practice is under strict rule.
দ্যা হোয়াইট বাংলা স্পোর্টস ডেস্ক : একদিকে যখন ইস্টবেঙ্গলে সুপার কাপ জয়ের পর ডার্বি নিয়ে সাজো সাজো রব, তখন মোহনবাগান অনুশীলনে থাকছে কড়া শাসন। হেডস্যার হাবাস অত্যন্ত কড়া মানুষ। দলের রাশ নিজের হাতে রাখতে না পারায় ব্যর্থ হয়েছিলেন জুয়ান ফেরান্দো। দলের মধ্যেই একটা আমরা ওরা ব্যাপার তৈরি হয়ে যাচ্ছিল বলে মনে গেছিল। খেলার মধ্যেও তেমন তালমিল দেখা দিচ্ছিল না। কেমন একটা অগোছালো পারফরমেন্স ছিল। গোলরক্ষক থেকে ডিফেন্স, মাঠমাঠ, আক্রমন সব বিভাগেই ভুল ত্রুটি দেখা দিয়েছিল সুপার কাপে। একই সঙ্গে হাবাসের পক্ষে সব রোগ সাড়ানো সমভব নয়। তাই ওয়ান বা ওয়ান , কাজগুলো করতে চলেছেন তিনি। ডার্বি টেনশনের ম্যাচ। সেই ম্যাচে গোলের নিচে ফিরছেন বিশাল কাইথ। কামিন্সের খেলা একদমই মনে ধরছে না বাগান শিবিরের। আর্মান্দোর অবস্থাও অথৈবছ। ৪-৫-১ ফর্মেশনে ইস্টবেঙ্গলের বিপক্ষে দল সাজানোর চেষ্টা করতে পারেন বাগান কোচ। সেক্ষেত্রে দিমিত্রি একাই থাকবেন ওপরে। মাঝমাঠে লোক বাড়িয়ে সকলে একসঙ্গে ওপর নিচ করে খেলবেন। কারণ স্ট্রাইকার যদি গোলের মধ্যে না থাকে, তাহলে তাকে রেখে লাভ কি। যদিও বড় ম্যাচে এই স্ট্র্যাটেজি আদৌ কাজ করবে কিনা সন্দেহ রয়েছে। তাই ঝুঁকি না নিতে পারেন হাবাস। হাতে চার দিন সময় রয়েছে। এরই মধ্যে কুয়াদ্রাত দিচ্ছেন ফিনিশিং টাচ, আর হাবাস খুজছেন তুরুপের তাস।