July 27, 2024 11:37 am

১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

July 27, 2024 11:37 am

১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

chief minister scolded the chief secretary প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যসচিবকে ধমক মুখ্যমন্ত্রীর। কেন ধমক খেলেন বি পি গোপালিকা?বিস্তারিত জানতে পড়ুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

The chief minister scolded the chief secretary in the administrative meeting. Why did BP Gopalika bully? Read more

রাজ্য

দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:

সোমবার আরামবাগে সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠান ও প্রশাসনিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠান ও প্রশাসনিক বৈঠকের মাঝে মুখ্যসচিবকে ধমক মুখ্যমন্ত্রীর। মঞ্চে বসে ফোনে কিছু করছিলেন বি পি গোপালিকা। কথা বলার ফাঁকে তা নজরে পড়তেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কার্যত ধমক দেন তাঁকে।

এদিন হুগলির আরামবাগের কালিপুর ময়দানে সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠান ও প্রশাসনিক বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই আমজনতার কাছে রাজ্যের জনমুখী প্রকল্পগুলোর কথা তুলে ধরেন তিনি। বলেন, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীতে জানানো অভিযোগের সমাধানও করা হয়েছে যত দ্রুত সম্ভব। চলতি বছর বাজেটে নতুন করে যে প্রকল্পগুলোর কথা ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলোও তুলে ধরেন তিনি। এরই মাঝে বকেয়া নিয়ে মুখ্যসচিবকে একটি প্রশ্ন করেন মুখ্যমন্ত্রী। তখন পিছন ফিরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখেন বি পি গোপালিকা ফোন দেখছেন। তখনই তিনি বলেন, “এই দেখো এখন ফোন দেখছে।” যদিও সঙ্গে সঙ্গেই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের জবাব দেন গোপালিকা।

কেন্দ্রের বঞ্চনা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন,”বাংলার জন্য সব বন্ধ”। বাংলার বাড়ি বন্ধ, বাংলার রাস্তা বন্ধ, একশো দিনের কাজ বন্ধ। আগে একশো দিনের কাজের কথা বলা হতো, কিন্তু হতো কাজ ৪০/৪৫ দিন।‌ কিন্তু আমরা ঠিক করেছি আমরা নিজেদের থেকেই বছরে ৫০ দিন কাজ দেবো। এই প্রকল্পের নাম কর্মশ্রী।পৃথিবীর যে কোনো রাষ্ট্র, যে কোনো রাজ্যকে আমি উন্নয়ন দিয়ে চ্যালেঞ্জ করতে পারি। আমাদের এত টাকা ওরা দেয় নি।

চাকরি চাই চাকরি! সরকারি পাঁচ লক্ষ চাকরি আমরা অ্যাপয়েন্ট করতে চাই। কিন্তু সিপিএম, কংগ্রেস, বিজেপির কাছে আমার অনুরোধ এই চাকরিগুলো আটকাবেন না।‌ চাকরি পেলে ওদের লোকসান।যেই আমরা রেডি করছি তখন টুক করে গিয়ে একটা কেস ঠুকে দিচ্ছে। ওদের বলছি সাহস থাকলে ভোটে লড়ুন। তা না করে চাকরি আটকাচ্ছে। মানুষের কাজ আটকানো টা একটা বড় দূর্নীতি।* মানুষ দুটো খেয়ে বাঁচে চাকরি পেলে।‌ এটা আটকাতে নেই।

ছেলেরাও যেমন ঘরের সম্পদ, মেয়েরাও তেমনি ঘরের সম্পদ। এটা মনে রাখবেন।
যখন যেটা প্রয়োজন, দিদির কাছে আবদার করবেন। দিদি তার সামর্থ্য অনুযায়ী করে দেবে।আমি যদি কখনও কাউকে কথা দিই, তাহলে আমি মরে যেতেও রাজি আছি, কিন্তু কথার খেলাপ আমি করি না, করবো না।খেলা হবে ?পরাজয়কে মানবো না, জয়ী হবো।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Related News

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top