The coaches of the women’s team do not get the respect they deserve despite winning the team.
বাংলাদেশ
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়ন দলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে কোচ ও অধিনায়ক সামনের সারিতে জায়গা পেলেও, স্থান হয়নি সহকারী কোচ ও গোলরক্ষক কোচের। বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রটোকলের জন্য তারা বঞ্চিত হয়েছেন প্রাপ্য সম্মান থেকে। যা নিয়ে আক্ষেপ থাকলেও বিধিনিষেধের জন্য এই বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেননি তাদের কেউ!
এবার আর কোন ভুল করেনি বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের। এবার আর ঠেলে এক কোণে পাঠানো হয়নি সাফজয়ী কোচ ও অধিনায়ককে। অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের প্রধান কারিগররা সম্মানের সহিত ছিলেন প্রথম সারিতেই। তবে চোখ আটকাবে সহকারি কোচ মাহবুবুর রহমান এবং গোলরক্ষক কোচ আরিফুর রহমানের বেলায়। বাংলার বিজয় গাথার তারাও যে বড় অংশীদার। কিন্তু দলের এই অবিচ্ছেদ্য অংশ নিয়ে কেন অবহেলা?
বাফুফে নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘যে কথা বলবে তাকে অবশ্যই প্রোটকল মেনে চলতে হবে। আজকে যে সাফল্য দেখতে পারছেন সেটা টিম ওয়ার্ক। টিম ওয়ার্কটা শুধু কোচিং স্টাফ বা ফুটবলারদের না, এটা পুরো ফুটবল ফেডারেশনের।’বাফুফের নির্বাহী সদস্য হওয়ার মেলা সু্বিধা। অর্জনে কোন অবদান না থাকলেও কেবল মাত্র প্রটোকলের অযুহাতে সম্মানের অভাব হয় না এখানে। তারাই আবার কণ্ঠ রোধ করে রাখেন যোগ্যদের।
অবশ্য এসব নেতিবাচকতার ভিড়ে ভালো খবর হলো সাফ শিরোপা জেতায় ছোট্ট পরিসরে হলেও সংবর্ধনা পেয়েছেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ফুটবলাররা। যা সামনের দিনে আরও ভালো করতে অনুপ্রেরণা যোগাবে বলে মনে করছে ম্যানেজমেন্ট।বাংলাদেশের মহিলা দলের ম্যানেজার বাবু বলেন, ‘এই সংবর্ধনার পরিপ্রেক্ষিতেই কিন্তু মেয়েরা এতদূর আসতে সক্ষম হয়েছে। তারা কিন্তু খেলায় আরও উৎসাহিত হয়েছে। যে জিনিসটা তাদের দেয়া হয়, সেটা যখন সেই মেয়েটার বাড়িতে যাবে তখন এলাকার সকলেই কিন্তু বুঝতে পারবে ফুটবল খেলার জন্য এটা সে পেয়েছে।’