The second marriage without informing the first wife, the husband tried to kill the first wife due to extreme unrest!
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম স্ত্রী জানতে পেরে প্রতিবাদ করে, অশান্তি করে। তার জেরেই প্রথম স্ত্রীকে গলা টিপে খুনের চেষ্টা করে স্বামী। ইতিমধ্যেই পুলিশের জালে সেই অভিযুক্ত ব্যক্তি। অভিযুক্ত এক প্রোমোটার। আগেও বেআইনি অস্ত্র রাখার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়ে জেল খেটেছিল সে। এবার স্ত্রীকে খুনের চেষ্টা ও বধূ অত্যাচারের মামলায় আবারও পুলিশি হেফাজতে নিল উত্তর কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট মহিলা থানার আধিকারিকরা।পুলিশ জানিয়েছে, প্রোমোটিং ব্যবসার সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত ফাইক আলম। ওই ব্যক্তি উত্তর কলকাতার আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা এলাকার কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিটের বাসিন্দা। কয়েক বছর আগে তার বিয়ে হয়। প্রথমে দম্পতির মধ্যে সম্পর্ক ভালোই ছিল। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে স্বামীর আচরণে সন্দেহ প্রকাশ করেন স্ত্রী। স্বামীর অলক্ষ্যে তাঁর মোবাইলে অন্য এক যুবতীর ছবি দেখে ওই গৃহবধূর সন্দেহ হয়। তিনি জানতে পারেন যে, তাঁর স্বামী অন্য সম্পর্কে জড়িয়েছেন। এই ব্যাপারে দম্পতির অশান্তি চলতেই থাকে।স্ত্রীর অভিযোগ, শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাঁর উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার শুরু করেন। পরে জানতে পারেন তার স্বামী ওই যুবতীকে বিয়ে করেছেন। এরপর অশান্তি বাড়লে তার স্বামী তাকে মারধর করে। গলা টিপে তাঁকে খুনের চেষ্টা করে। আমহার্স্ট স্ট্রিট মহিলা থানায় ফাইকের স্ত্রী তাঁর স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও দেওরের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা ও বধূ অত্যাচারের অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশের সূত্র জানিয়েছে, এর আগেও ফাইকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ছিল। সব অভিযোগ ভিত্তিতে এদিন তাকে জেল থেকে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার জন্য পুলিশ ব্যঙ্কশাল আদালতে আবেদন জানায়। তারই ভিত্তিতে তাকে নিজেদের হেপাজতে নিয়ে জেরা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।