The division bench of Justice Devanshu Basak observed that even after the expiry of the tenure of the panel, there is no question of the employment of those who have been employed.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক : এদিন মামলার শুরু থেকেই আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় তীব্র আক্রমণের সুরে বলেন গাজিয়াবাদ থেকে যে হার্ডডিস্ক উদ্ধার হয়েছে তর কম্পিউটার যদি উদ্ধার না হয তাহলে তা প্রামাণ্য তথ্য হতে পরে না। তাও আবার উদ্ধার করা হয়েছে NYSA র প্রাক্তন কর্মী পঙ্কজ বনশাল এর গাজিয়াবদের বাড়ি থেকে। এই তদন্তের মানে কী?
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় : এস.এস.সি জানে না তাদের অবস্থান কী। আদালতে তাদের কী বলতে হবে তা এস.এস.সি জানে না। এটা একটা বড় সমস্যা।
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় : গাজিয়াবাদ থেকে কি ওয়ে মার্কশীট উদ্ধার হয়েছে সেটা সিবিআই জানে খালি।ডিভিশন বেঞ্চের তা পরীক্ষা করে দেখা উচিত। প্যানেলের সময়সীমা এক বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর মামলা হচ্ছে। এবং সিঙ্গেল বেঞ্চের বিচারপতি সেটা নিয়ে মামলা শুনছেন? নাইসার অফিস থেকে হার্ডডিস্ক পাওয়া গেলো কিন্তু কম্পিউটার পাওয়া গেলো না এটা কি করে সম্ভব? হাত পা পাওয়া গেলো কিন্তু দেহ পাওয়া গেলো না এটা সম্ভব?
কোনো একজন ব্যাক্তির সন্দেহ হলো আর তিন বছর পরে প্যানেল কোথায় জানতে চাইলো সিঙ্গেল বেঞ্চ?যে প্যানেলের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে তাকে বাতিল করা যায় কিভাবে?
আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরী : র্যাঙ্ক জাম্প করে কম নম্বর পাওয়া প্রার্থীদের চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
এখানে সংবিধানের ১৪ এবং ১৬ ধারা মানা হয়নি। কারণ একই ঘটনায় অন্যান্য প্রাথীদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। তাহলে এক্ষেত্রে কেন মানা হাবনে। বিচারপতি জানতে চান আপনি এই তালিকা ক্যানসেল চান। আইনজীবী জানান একই ইস্যুতে অন্যান্য যখন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাহলে এরা কেন বঞ্চিত হবে।