The body of the father is hanging on the tree, the dead bodies of the son and daughter are lying on the ground, the shadow of mourning in the area
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক : মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে নৈহাটির শিবদাসপুর থানার এলাকার রামচন্দ্রপুর গ্রামে। এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায় । পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয় সোমবার বিকেলে জ্যোতিপ্রকাশ ছেলে-মেয়েকে নিয়ে বাইরে বেরিয়েছিলেন। বাড়িতে বলেছিলেন, ঘুরতে যাচ্ছে। জ্যোতিপ্রকাশের স্ত্রী লাবণী সে সময় বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর ঠাকুমা মারা যাওয়ায় স্বামীর কাছে ছেলে-মেয়েদের রেখে সেখানে গিয়েছিলেন। রাত পর্যন্ত সন্তানদের নিয়ে জ্যোতিপ্রকাশ বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। এলাকায় খোঁজ খবর নিতে শুরু করেন তাঁরা। কিন্তু তিনজনেরই সন্ধান মেলেনি। তাই সকাল হওয়ার অপেক্ষা করতে থাকেন। মঙ্গলবার সকাল আটটা নাগাদ ব তিনজনের মৃত্যু খবর পায় পরিবারের সদস্যরা।জ্যোতিপ্রকাশ বাবুর স্ত্রী লাবণী দেবীর দাবি, কয়েকমাস ধরেই স্বামীর আচরণে তিনি বদল লক্ষ্য করেছিলেন। কয়েকদিন আগে লাবণীকেও ইলেক্ট্রক শক দিয়ে মারার চেষ্টা করেছিলেন জ্যোতিপ্রকাশ। কিন্তু ফিউজ কেটে যাওয়ার প্রাণে রক্ষা পান লাবণী। বিষয়টি বাপের বাড়িতে জানালে, তাঁরা সন্তানদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে লাবণীকে মানিয়ে থাকার পরামর্শ দেন। তিনি সেই চেষ্টাই করছিলেন। ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় শিবদাসপুর থানার পুলিশ।