যে সময় তারা চাকরি পেয়েছিল সেই সময় তাদের বলা হয়েছিল প্রশিক্ষণ নেওয়ার। যতদিন না তারা প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ততদিন তাদের মাসোহারা হিসেবে একটা টাকা দিত স্কুল কর্তৃপক্ষ।
Dpsc পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর তাদের সেই স্কুলেই স্থায়ী চাকরির সুযোগ দেওয়া হবে।
দীর্ঘ বছরের পর বছর ধরে dpsc কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল না। শুধু তাই নয় আদালতের নির্দেশ কার্যকর করেনি বলেও অভিযোগ।
হুগলি জেলা প্রাথমিকের চেয়ারম্যানকে ৫০হাজার টাকার জরিমানা করলেন বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।
DPSC চেয়ারম্যান সশরীরে হাজিরা দেন হাইকোর্ট।
তার বিরুদ্ধে কাজের গাফিলতির অভিযোগ, তাই ৫০হাজার জরিমানার নির্দেশ ।
তবে জরিমানার টাকা সরকারি খাত থেকে নয় ,নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে এই জরিমানা দেবে চেয়ারম্যান নির্দেশ বিচারপতি সোমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।
ডিভিশন বেঞ্চে পর্যবেক্ষণ বিগত ৭ বছর আপনি মুখ খোলেননি ?
আপনার ভূমিকা কি ছিল ? আপনার যা করার কিছুই করেননি ।আপনি কি আশা করেন কেউ কিছু জানতে পারবে না কোনোদিন?
হুগলি জেলার ৬৬ জন চাকুরী প্রার্থী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক।এরা প্রত্যেকে সরকার থেকে স্টাইপেন হোল্ডার ।
৮৩ সালের সিলেকশন ।প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের আবেদনকরি চাকরিপ্রার্থী ।দীর্ঘ ষাট বছরের লড়াই ।
তিনবার আদালতের দ্বারস্থ।