MP Nusrat Jahan broke the silence about Sandeshkhali! Torture on women! The female MP is silent, the question is Sandeshkhali’s.
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:সন্দেশখালি এখন নিরবিচ্ছিন্ন দ্বীপ!সেখানে আলাদা করে প্রশাসন চালাত শেখ শাহজাহান। তার কথাতেই সেখানকার পুলিশ প্রশাসন চলতো তা আজকে গ্রামবাসীদের অভিযোগ স্পষ্ট করে দিয়েছে। ৪০ দিন হয়ে গেলও মানুষের মনের জ্বালা এখনো মেটেনি। গত কয়েকদিন অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছিল আতঙ্ক পুরি সন্দেশখালি। অগ্নিসংযোগ থেকে রাস্তা অবরোধ পথে নেবে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ কিন্তু তোমার দেখা নাইরে,তোমার দেখা নাই। এলাকার সংসদ লাভ দিবসে সোশ্যাল মিডিয়াতে নানান ধরনের ছবি পোস্ট করলেও সন্দেশখালি মহিলাদের জন্য একটা বাক্য খরচ করেনি।
অবশেষে সোমবার মৌনব্রত ভাঙলেন অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরত জাহান। বারবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠা সন্দেশখালি প্রসঙ্গে তৃণমূল সাংসদ জানালেন, প্রশাসনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন তিনি। সাংসদের কথায়, “এটা বিভেদের সময় নয়, একসঙ্গে লড়াই করা দরকার। সন্দেশখালির মানুষের জন্য সবরকম সদার্থক ভূমিকা পালন করছে রাজ্য সরকার। প্রশাসনের সঙ্গে থাকুন।” এর পরই নুসরতের সতর্কবার্তা, “কেউ প্ররোচনায় পা দেবেন না। কেউ প্ররোচনা দেবেন না। এই ইস্যু নিয়ে রাজনীতি করবেন না। আগুনে ঘি ঢালবেন না।”তিনি যখন এ কথা বলছেন রাজ্যের বিরোধী রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে কটাক্ষ সুরে বলছেন তিনি তো এলাকার সংসদ। সেখানকার মানুষের অভাব অভিযোগ শোনা ও সমাধান করার চেষ্টা করা।
সন্দেশখালি নিয়ে সাংসদ নুসরাত জাহান খুব একটা বিব্রত নন। তা না হলে তার সংসদ এলাকায় অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি অথচ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভ্যালেন্টাইন্স ডের নানান ধরনের পোস্ট করতেন না। রাজ্যপাল থেকে বামেরা এবং বিজেপি সকলেই একবার করে ঘুরে এসেছেন তাহলে এলাকার সাংসদ ভয় পাচ্ছেন কেন। তাহলে কি পর্দা ফাঁস হয়ে যাবার আশঙ্কা করছেন? প্রশ্ন রাজনৈতিক মহলের একাংশের।