রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক : বেআইনি ভাবে চাকরি পাওয়া ৯৪ জনের চাকরি বাতিলের পর যে শূণ্যপদ তৈরি হয়েছে তা কোন পদ্ধতিতে পূরণ করা হবে তা নিয়ে মামলকারি, রাজ্য এবং পর্ষদ কে আলোচনায় বসতে বললো বিচারপতি অমৃতা সিনহার সিঙ্গেল বেঞ্চ। আলোচনায় কি সিদ্ধান্ত হল তা পরবর্তী শুনানির দিন অর্থাৎ ৬ ফেব্রুয়ারি আদালতে জানাতে হবে। এদিকে, এদিন সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রর ভয়েস স্যাম্পেল টেস্ট বা কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করা সংক্রান্ত আদালতের নির্দেশ কার্যকর করা হয়েছে বলে রিপোর্ট দিয়ে জানিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তবে এদিনও চাকরির দাবিতে রাস্তায় বসে আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। এদিন রাজ্যের আইনজীবীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এই প্রার্থীদের ভবিষ্যৎ কি হবে তাদের জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে রাজ্যকে কিছু একটা করতে হবে।
বিচারপতি বলেন – কোথাও কিছু ভুল হয়েছে এটা নিশ্চিত। কিন্তু পর্ষদ কিছু করতে চাইছে না। তাহলে এই চাকরি প্রার্থী রা প্রতিদিন জীবনের মূল্যবান সময় হারাচ্ছেন। এটা আমি বারবার বলছি। এ বিষয়ে রাজ্যের বক্তব্য জানা জরুরি। কবে তদন্ত শেষ হবে আমি জানি না। এই জন্য আমি অ্যাডভোকেট জেনারেল এর বক্তব্য জানতে চাইছিলাম। কিছু একটা করতে হবে। চাকরি প্রার্থী দের স্বার্থে।
অ্যাডভোকেট জেনারেল বলেন – যেহেতু আমি সুজয় কৃষ্ণর হয়ে অন্য মামলায় সওয়াল করেছি। তাই এই মামলায় আমি থাকতে চাইছে না।
রাজ্যের পক্ষের আইনজীবী বলেন – আমরা সুপার নিউ মোরারি পোস্ট তৈরি করতে চয়েছিলাম। কিন্তু বিষয়টি খারিজ হয়ে যায়।
বিচারপতি#সুপার নিউ মোরারি পোস্ট তৈরি করে কতজন কে চাকরি দেবেন?
রাজ্যের পক্ষের আইনজীবী বলেন – যদি শুন্য পদ না থাকে তাহলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। রাজ্য সরাসরি নিয়োগ দেয় না। রাজ্য শূন্য পদ তৈরি করতে পারে।
বিচারপতি বলেন – কিন্তু পর্ষদ তো রাজ্যের ছত্র ছায়ায় কাজ করে। বহু দিন হলো চাকরি প্রার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে।