No conditions, come to discuss with an open mind, appeal to the doctors who are protesting the state
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্য সরকার ও জুনিয়র চিকিৎসকদের বৈঠক নিয়ে চলছে দড়ি টানাটানি। স্বাস্থ্যভবনের সামনে চিকিৎসদের অবস্থানের প্রায় ২৪ ঘণ্টা পার। বুধবার সন্ধেয়ও নবান্নে বৈঠকে যোগ দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। পরিবর্তে ফের নতুন করে শর্ত বেঁধে দিয়েছেন তাঁরা। জুনিয়র চিকিৎসকদের এই সিদ্ধান্ত ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলেই মত মুখ্যসচিবের। খোলা মনে বৈঠকে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের নেপথ্যে রাজনৈতিক ইন্ধন করেছে বলেই মনে করছেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
বুধবার সন্ধেয় নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেনস্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ ও রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার।
রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, “অপরাধীদের শাস্তির জন্য শুধু মুখে বলা নয়, রাজ্য বিধানসভায় বিলও পাশ হয়ে গিয়েছে। আজ একটি খোলা মনে আলোচনা চেয়েছিলাম। গতকাল থেকে এই নিয়ে টানাটানি হচ্ছে। সাধারণ মানুষ তা দেখেছেন। এটি অন্য কোনও ক্ষেত্র নয়, রোগী পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্র। সাধারণ মানুষ যাতে বঞ্চিত না হন, সে জন্যই অনুরোধ করা হচ্ছে বার বার।
মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ বলেন, “আমরা চাই, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে, আমাদের অনুরোধে ওঁরা কাজে ফিরে আসুক। কিন্তু আজ ইমেলের যে উত্তর আমরা পেলাম, তাতে আমরা আশাহত। এটা হওয়া উচিত ছিল না।
রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার বলেন, “আমরা ওঁদের নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। অন্যান্য কর্মস্থলগুলিতেও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করব আমরা। আমরা হাসপাতাল ও অন্য কর্মস্থলগুলির নিরাপত্তা আরও বর্ধিত করছি। আমি চাই, ওঁরা তাড়াতাড়ি কাজে ফিরে আসুক।