The agitation will continue till the chief minister’s orders are implemented, the junior doctors announced
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: দীর্ঘ বৈঠকের পর একাধিক দাবি মেনে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ কিন্তু তাঁর নির্দেশ কার্যকর না-হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে ৷ সেই সঙ্গে, অবস্থান বিক্ষোভও চলবে স্বাস্থ্যভবনের সামনে ৷ কালীঘাট থেকে ধরনামঞ্চে ফিরে সাফ জানিয়ে দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা ৷
স্বাস্থ্য ভবনের ফিরে আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকরা সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে জানান তারা এক সদর্থক বৈঠকে শামিল হতে পেরেছেন তাতে তারা খুশি। তবে তারা এও জানিয়েছে যে আলোচনা মৌখিকভাবে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হয়েছে সে আলোচনা যতক্ষণ না কাগজে-কলমে স্বাক্ষরিত হচ্ছে এবং সফল হচ্ছে ততক্ষণ তারা তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাবে। তারা যে অভয়ার জন্য তাদের যে বোন, দিদি বা ঘরের মেয়ের জন্য আন্দোলন করছে সে আন্দোলনও বৃথা যেতে দেবে না। যে সিন্ডিকেট চক্র প্রত্যেক মেডিকেল কলেজে চলছে। যে দুর্নীতি চলছে তার বিরুদ্ধে তারা সরব হয়েছে তারা বলেছে যতদিন না অভয়ার বিচার পাচ্ছে বা প্রত্যেক মেডিকেল কলেজে যে সিন্ডিকেটরা চলছে। সেগুলি বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে ততদিন তাদের আন্দোলন চলবে। আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকরা জানিয়েছে যে তারা এই মুহূর্তে স্বাস্থ্য ভবনের সামনে থেকে আন্দোলন তুলে নিচ্ছেন না। এছাড়াও বিভিন্ন দাবি নিয়ে তাদের সাথে আলোচনা হয় সে ক্ষেত্রে কিছু দাবিতে তারা সহমত হলেও সব দাবিতে সহমত হতে পারেননি।
চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো বলেন, “ডিসি নর্থের প্রসঙ্গ যখন উঠে আসে খুব লজ্জাজনকভাবে উনি মাথা নত করতে বাধ্য হন ৷ সন্দীপ ঘোষ কে ? তাঁর এত বারবাড়ন্ত কেন ? কার নির্দেশে ওইদিন ঘর ভাঙা হয়েছিল ? স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা এবং স্বাস্থ্য অধিকর্তা দু’জনকে সরিয়ে দেওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন । কিন্তু কেন স্বাস্থ্য সচিবকে সরানো হবে না ? সে প্রশ্নও আমরা তুলেছি ।” মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিরাপত্তার জন্য টাস্ক ফোর্স গঠন করেছেন । সেই সঙ্গে, কিছু টাকাও অনুমোদন করেছেন ।