The doctor’s son’s name is involved in the incident. Former minister Soumen Mohapatra said that a part of the group behind the incident is involved.
রাজ্য
নিজস্ব সংবাদদাতা :আর জি কর কাণ্ডেদেশ ব্যাপী জোরালো হচ্ছে আন্দোলন। চিকিৎসকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। তারই মধ্যেই চিকিৎসক ছেলের নাম জড়িয়ে সোশাল মিডিয়া লাগাতার অপপ্রচার! এই ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন প্রাক্তন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র। জানালেন, তাঁর একমাত্র ছেলে বোধিসত্ত্ব মহাপাত্র। তিনি পাঁশকুড়ার স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বিএমএইচও। আর জি কর হাসপাতালের সঙ্গে তাঁর বা তাঁর ছেলের কোনও যোগ নেই। ঘটনার নেপথ্য দলের একাংশের হাত রয়েছে বলেওমঙ্গলবার মুখ খুললেন প্রাক্তন মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র।
সোশাল মিডিয়ার হাত ধরে তাতে জড়িয়েছে সৌমেনকুমার মহাপাত্রের নাম। এই ইস্যুতে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন সৌমেন মহাপাত্র ও তাঁর স্ত্রী। বলেন, “আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে চিকিৎসক মৃত্যুর ঘটনায় আমাদের পুত্র জড়িত বলে সোশাল মিডিয়ায় প্রচার হচ্ছে। এটা সত্য নয়। আমার ছেলের নাম বোধিসত্ত্ব মহাপাত্র। সে ২০১৭ সালে পাশ আউট। বর্তমানে পাঁশকুড়া-১ নম্বর পীৎপুর ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বিএমওএইচ। যে তরুণী মারা গিয়েছে সে আমার মেয়ের বয়সী ও মেয়ের মতো। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আমরাও চাই সঠিক তদন্ত হোক। তদন্তের স্বার্থে আমি, আমার ছেলে ও পরিবার সাহায্য করব। তবে এতদিন আমরা জেনে এসেছি, কাক কাকের মাংস খায় না। কিন্তু এখন দেখছি খায়।” অর্থাৎ দলের একাংশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে দাবি করলেন তিনি।
সৌমেন মহাপাত্রের স্ত্রী সুমনা মহাপাত্র বলেন, “আমার ছেলের নামে যেভাবে কালিমালিপ্ত করার জন্য এক প্রকার আমার দলেরই কয়েকজন আদা জল খেয়ে পড়ে রয়েছে। কিন্তু তার পরও বলছি, আর জি কর কাণ্ডে যদি আমার ছেলে জড়িত থাকে আমি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ছেলেকে তুলে দেব পুলিশের হাতে।