November 9, 2024 2:54 am

২৪শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

November 9, 2024 2:54 am

২৪শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

Recruitment corruption case: ভর্ৎসনার মুখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ, ২০০ জন চাকরিপ্রার্থী সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও কেন মেধা তালিকায় স্থান পায়নি? প্রশ্ন বিচারপতির

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Primary Education Board in the face of court reprimand.

দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: নিয়োগে বড়সর দুর্নীতি! ২০০ জন চাকরিপ্রার্থী সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও মেধা তালিকায় স্থান পায়নি। অথচ অযোগ্যদের মেধা তালিকায় স্থান দিয়ে কি ভাবে নিয়োগের প্রস্তাব, প্রশ্ন বিচারপতি অমৃতা সিনহার। আদালতের ভর্ৎসনার মুখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

মামলার বয়ান অনুযায়ী ২০১০ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য আবেদন জানায় উত্তর ২৪ পরগনার চাকরি প্রার্থীরা। সেই মতো ২০১১ সালে লিখিত পরীক্ষা হয়। কিন্তু সেই লিখিত পরীক্ষা পরবর্তী সময় বাতিল হয়ে যায়। যদিও পড়ে লিখিত পরীক্ষা হয় ২০১৪ সালে ১৮ই মার্চ এবং ২০১৪ সালের ১১ই নভেম্বর ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শুরু করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।২০০জন মামলাকারির পক্ষের আইনজীবী আশীষ কুমার চৌধুরী জানান চাকরি প্রার্থীদের প্রাপ্ত নম্বর অধিক থাকা সত্ত্বেও মেধা তালিকায় তারা স্থান পায়নি বলে অভিযোগ। যে কারণে তাঁরা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। বিচারপতি অমৃতা সিনহার দৃষ্টি আকর্ষণ করা য় বিচারপতি মূল মামলার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেন। মামলাচলাকালীন উত্তর ২৪ পরগনা প্রাইমারি কাউন্সিলের আইনজীবীকে বিচারপতি অমৃতা সিনহার প্রশ্ন আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও কেন তারা রিপোর্ট জমা দিল না। যদিও আইনজীবী জানিয়েছেন আর খানিকটা সময়ের প্রয়োজন রয়েছে।বিচারপতি অমৃতা সিনহা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে জানতে চান আপনাদের দেওয়া তথ্যই বলছে মামলাকারী বেশি নম্বর পেয়েও স্থান পেলেন না অথচ তার চেয়ে কম নম্বর পেয়েও চাকরি করছেন। যাঁরা যাঁরা মামলায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে তাদের রিপোর্ট এবং মূল মামলার রিপোর্ট আগামী ১৮ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার নির্দেশ।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Pinterest
Pocket
WhatsApp

Related News

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top