Union Minister of State Sukant Majumder left for Delhi to attend the Lok Sabha session
রাজ্য
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
শিক্ষা ব্যবস্থা দুর্নীতি নিয়ে বলেন, কিছু দুষ্টচক্র বরাবরই চেষ্টা করে প্রশ্ন লিক করার, সে আমরা যখন পড়াশোনা করতাম তখনও হত না এরকম বিষয় নেই। এ ধরনের দুষ্টচক্র চেষ্টা করবে আমরা সেটাকে আটকানোর চেষ্টা করছি। এখন টেকনোলজির যুগ, ফোন থেকে ব্যাংক একাউন্ট ফাকা হয়ে যাচ্ছে। সেই লড়াইয়ে কখনো কখনো চোরেরা জিতে যায়, কিন্তু সরকার সরবতভাবে চেষ্টা করছে, যারা অপরাধী তারা সবাই ধরা পড়বে এবং জেলের ভেতরে যাবে।
বিহারে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার উপরে হামলা প্রসঙ্গে বলেন, এটাতো একটা বড় চক্র কাজ করছে, চক্রের সঙ্গে লড়া মানে সবাইকে একসাথে লড়াই করতে হবে, সিবিআই বিহার পুলিশ আর যারা যারা আছে।
নিট ও নেট নিয়ে তৃনমূলের সরব হওয়া প্রসঙ্গে বলেন, ঢাকার জন্য চেষ্টা হচ্ছে, বাংলা দুর্নীতি হচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতি, আর এক্ষেত্রে কিছু চোর চুরি করেছে, সরকার আটকানোর চেষ্টা করছে, আর এখানে উল্টো সরকার স্পন্সারড চুরি হয়েছে। সরকার চাকরি বিক্রি করে। দুটোর মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য আছে। আমি ভালো বাড়ি বানালাম সিট কেটে চুরি করে নিয়ে গেছে চোর জিতে গেছে, আর এখানে বাড়ির মালিকই বলছে চুরি কর।
পোস্ট পোল ভায়লেন্স ঘরছাড়াদের ঘরে ফেরা নিয়ে হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে বলেন, ঘর ছাড়াতে ঘরে ফিরিয়ে দিলে তো হবে না সুরক্ষাকে দেবে। সেই জেলার পুলিশ সুপার ও আইসি বা ওসি আছে তাকে রেসপন্সিবল করা উচিত, যদি ওখানে কোন বিজেপি কর্মী বা অন্য কোন বিরোধী দলের কর্মী আক্রান্ত হয় তাহলে তার চাকরি নিয়ে টানাটানি হওয়া উচিত, সে তো তার নিজের কর্তব্য পালন করছে না।
টুম্পা কয়ালের স্বামীর উপর হামলা প্রসঙ্গে বলেন, টুম্পা কলেজ স্বামীর উপর হামলা হয়েছে উনি আমাকে ফোন করেছিলেন নেটওয়ার্ক সমস্যার জন্য কথা বলতে পারিনি, আজকে আমি ওনার সঙ্গে কথা বলব।
নন্দীগ্রামে সমবায় নির্বাচনের তৃণমূল সব আসনে প্রার্থী দিতে না পারা প্রসঙ্গে বলেন, তৃণমূল নেই, এই যে ২৯ খানা সিট এটা আইপ্যাক ও পুলিশের দান। আইপ্যাক ও পুলিশকে বন্ধ করে দিলে তৃণমূলের কিছু থাকবে না।
নতুন সংসদ ভবনে আজ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান নিয়ে বলেন, প্রথম যারা নির্বাচিত বা নতুন করে যারা নির্বাচিত হয়ে গিয়েছেন তারা শপথ গ্রহণ করবেন।……. নতুন একটি সংসদ ভবন তৈরি হয়েছে তাতে সাংসদরা শপথ নেবেন একটা নতুন জোক শুরু হচ্ছে যেটাকে আমরা নাম দিয়েছি সংবিধান সভা, এটা থেকে নতুন যাত্রা শুরু হচ্ছে।
মেমারি সমবায় নির্বাচনে তৃণমূল বনাম তৃণমূল নিয়ে বলেন, বিরোধীরা হলো গণতন্ত্রের সেফটি ভাল্ব, সেটাকে যখন ব্যবহার করবেন না বা জায়গা দেবেন না, স্বাভাবিকভাবেই তখন বিস্ফোরণ ঘটবে। সেটাই হয়েছে এখন দলের মধ্যে মারামারি হচ্ছে।
তিস্তা চুক্তি নিয়ে তৃণমূলের ক্ষোভপ্রকাশ প্রসঙ্গে বলেন, ত্রিপাক্ষিক আলোচনা হলে ডাকা হবে এখন তো দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হচ্ছে।
কাকসার নতুন জঙ্গি মডিউলের হদিস প্রসঙ্গে বলেন, পশ্চিমবঙ্গের সরকারি অনুপ্রেরণায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভোট ব্যাংকের পলিটিক্স করার জন্য এই উগ্রপন্থী মানসিকতার কিছু সংখ্যক যারা রয়েছে তাদেরকে সাপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। মুসলিম সমাজে যারা শিক্ষিত এবং ধর্ম নিরপেক্ষতা মানসিকতা রয়েছেন তাদের এই বিষয়ে সোচ্চার হওয়া উচিত।
তারাতলায় কারখানা বন্ধ হওয়া নিয়ে বলেন, এটা নতুন কিছু নয়, আগামী দিনে আরো হবে, নতুন শিল্প আসবেনা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে শিল্প বিরোধী ছবি তৈরি হয়েছে ও যে দল তোলাবাজি করে সেখানে কোনদিনও শিল্প আসবে না।