EC questions whether transfer of NIA officers in polls is also under the purview of National Election Commission
দেশ
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:
জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের বদলি এবং পদোন্নতি কি জাতীয় নির্বাচন কমিশনের আওতাধীন জানতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল এর রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস।সেই মামলায় NIAর কর্তাদের বদলি করা হচ্ছে না কেনো দাবি মামলা কারির আইনজীবীর।সেই মামলায় জাতীয় নির্বাচন কমিশন এর কাছে রিপোর্ট তলব বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর ।
আদও NIA তদন্তকারী অফিসাররা ভোটের কাজে ব্যবহৃত হয় কি না, আর তাদের বদলি প্রমোশনে এক্তিয়ার ভুক্ত কি না রিপোর্ট মারফত জানতে চায় আদালত।
আবেদনকারী আইনজীবী প্রতীক ধর : নির্বাচন কমিশন গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে ।নির্বাচন ঘোষণা হলে আইন নির্বাচন কমিশন এর হাতে চলে যায় ।আমি একটা রাজনৈতিক দল ।লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করছি ।আমি জাতীয় স্তরে কোনো প্রভাবশালী রাজনৈতিক দল নয় ।কিন্তু আমি রাজ্যের শাসক দল ।
রাম নবমী ও ভূপতি নগরের বিস্ফোরণের ঘটনায় NIA তদন্ত করছে ।এগুলো এক বছরের পুরনো মামলা ।কিন্তু এখন এই মামলা গুলো কে কাজে লাগিয়ে আমার দলের নেতা দের অকারণে বিরক্ত করা হচ্ছে । ভোট আবহে অন্যান্য তদন্তকারী সংস্থা অফিসার দের বদলি হলেও NIA অফিসার দের বদলি করছে না কমিশন ।যার সুযোগ নিয়ে অযথা পুরোনো মামলায় আমার রাজনৈতিক দলের নেতা দের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে শুরুকরে নানান ভাবে অপদস্ত করছে NIA।
বিচারপতি : নির্বাচন এর সময় কমিশনের হাতে থাকবে আইন সেটা তো সংবিধানে আছে ।এটার বদল এখনই সম্ভব না ।নির্বাচন কমিশন কে জিজ্ঞাসা করতে চাই ,আপনারা কি অভিযোগ পেয়েছেন ? NIA কে আপনি কি তদন্ত চালিয়ে যাবার অনুমোদন দিয়েছেন??তদন্ত করি সংস্থার বদলি কি আদৌ আপনাদের এক্তিয়ারের মধ্যে পরে? এই তদন্ত করি সংস্থার চালনা র দায়িত্ব কার হাতে ?
নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী অনুরন সামন্ত : আমরা নির্বাচন আচরণ বিধি মেনে কাজ করছি ।তবে NIA ভোট আবহে বদলি র নিয়মে পড়ে কি না টা জানতে হবে ।আদালতের প্রশ্নের উত্তর দিতে সময় লাগবে ।
NIA আইনজীবী অরুন মাইতি: NIA একটা স্বয়ং সক্রিয় সংস্থা ।যাকে পরিচালনা করে কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র দফতর ।পুরোনো মামলা বলে কিছু নয় । এই দুটো মামলার তদন্তভার NIA পেয়েছে সম্প্রতি ।ভোট আবহে আমরা পারি।তাই তদন্ত করছি ।