The voice of the kaku of Kalighat matched! The judge commented that the report is not satisfactory
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তোলপাড়। যে কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বরের নমুনা নিয়ে এত টালবাহানা এবার সেই রিপোর্টই ইডির হাতে। সূত্রের খবর, কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রায় সাড়ে তিন মাস পর এবার অবশেষে কলকাতা হাই কোর্টে তার ফরেন্সিক রিপোর্ট পেশ করতে চলেছে ইডি। কন্ঠস্বরের নমুনা মিলেছে বলেও আদালতে জানিয়েছে ইডি
ইডি সূত্রে এও দাবি করা হয়েছে, সংগৃহীত নমুনা ও সুজয়কৃ্ষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বর একেবারে মিলে গিয়েছে। লোকসভা ভোটের মধ্যেই মারাত্মক দাবি করে ইডি জানিয়েছে, ফরেন্সিক রিপোর্টে মোবাইল ফোন থেকে সংগৃহীত ভয়েস ক্লিপিং-এর সঙ্গে হুবুহু মিলে গিয়েছে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর কণ্ঠস্বর।
কন্ঠস্বরের নমুনা মিলেছে বলেও আদালতে জানিয়েছে ইডি। কিন্তু তার পরেও তদন্তের অগ্রগতি কোথায় ? সেই প্রশ্নই তুলল কলকাতা হাই কোর্ট। এর পরেই অসন্তোষ প্রকাশ করে বিচারপতির ফের প্রশ্ন, “আপনাদের মনে হয় না যে এই রিপোর্ট অসম্পূর্ণ ? এই রিপোর্ট যদি আপনাদের পক্ষে থাকে তাহলে ফরেনসিক রিপোর্ট পাওয়ার পর আপনারা কী করলেন ?” ইডির আইনজীবী ধীরজ ত্রিবেদী বলেন, “আমাদের তদন্তকারীরা সারা দিন-রাত কাজ করছে। খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমরা আরও একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছি। আমরা রোজ তদন্তে অগ্রগতি করছি।” রিপোর্ট দিয়ে তাঁর দাবি, ইডি সম্প্রতি ১৩৪ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। তার প্রেক্ষিতে আদালতের মন্তব্য, আপনার মনে হয়না যে দুর্নীতির অনুপাতে ১৩৪ কোটি খুব নগন্য অংকের টাকা ? এই রিপোর্ট সন্তোষজনক নয় বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি। আগামী ১২ জুন মামলার পরবর্তী শুনানি। সেদিন তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে ফের রিপোর্ট দিতে হবে ইডিকে।