The High Court asked what action has been taken against illegal hoarding in Bidhannagar.
কলকাতা
আদালত সংবাদদাতা :বিধান নগর পুরনিগম এলাকায় বেআইনি হোর্ডিং নিয়ে কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানতে চাইলো হাইকোর্ট। সরকারি রাজস্ব হিসেবে পুরনিগমের কোষাগারে কত টাকা জমা পড়ছে এবং বিধি অনুযায়ী কতগুলি এলাকায় রয়েছে তা বিস্তারিত ভাবে রিপোর্ট আকারে জানাতে বিধাননগর পুরো নিগমকে নির্দেশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি বেঞ্চের।
বিধান নগর পুরো নিগম এলাকায় বেআইনি হোর্ডিং নিয়ে ইতিমধ্যেই একটি জনস্বার্থ মামলা প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে দায়ের করা হয়েছিল। সেই মামলার শুনানিতে আজ মামলাকারী পক্ষ থেকে জানানো হয় যে নিয়ম অনুযায়ী পুর নিগম এলাকায় ১৩০ টি হোর্ডিং থাকার কথা অথচ পুরো এলাকায় প্রায় আড়াই হাজার ভোটিং রয়েছে যার বেশিরভাগই বেআইনি। এই বেআইনি হোর্ডিং গুলো থেকে সরকারি কোষাগারে প্রায় দু কোটি টাকা জমা পড়ার কথা। অভিযোগ পুরো নিগমের কোষাগারে জমা পড়ছে কুড়ি লক্ষ টাকার কিছু বেশি। স্বাভাবিকভাবেই প্রধান বিচারপতির কাছে সরকারি টাকা চুরির বা নয় ছয় করার অভিযোগ তুলেছেন মামলাকারী। বিধান নগর পুরো নিগমের কাছে এই অভিযোগের ভিত্তিতে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছে হাইকোর্ট এবং কত টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে এবং কতগুলি হোর্ডিং রয়েছে তা উল্লেখ করতে হবে সেই রিপোর্টে। পুরো নিগম এলাকায় থাকা হোর্ডিং গুলির বৈধতা কি তাও জানাতে হবে ওই রিপোর্টে।