The anti-quota students of Bangladesh set the final deadline for the resignation of judges of the Appellate Division including Chief Justice.
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ আপিল বিভাগের বিচারপতিদের দুপুর ১টার মধ্যে পদত্যাগের চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দিল বাংলাদেশের কোটা-বিরোধী ছাত্ররা। শনিবার বেলা ১১টায় সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এই আল্টিমেটাম দেন।
সকাল সাড়ে ১০টার পর আদালতের ভিতরে ঢুকে পড়েন তাঁরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। শেষ পাওয়া পর্যন্ত খবরে জানা গিয়েছে, আদালত চত্বর এখন পুরোপুরি ছাত্রদের দখলে।প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে অবিলম্বে পদত্যাগের চূড়ান্ত সময় ও যে কোনও প্রকার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। একই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়া আসিফ মাহমুদ। আসিফ মাহমুদ বলেন, ফ্যাসিবাদের মদতপুষ্ট ও নানা অপকর্মে জড়িত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সরকারের সঙ্গে কোনওপ্রকার আলোচনা না করে ফুল কোর্ট মিটিং ডেকেছেন। পরাজিত শক্তির যে কোনও প্রকার ষড়যন্ত্র বরদাস্ত করা হবে না। তিনি আরও বলেন, অবিলম্বে বিনা শর্তে প্রধান বিচারপতি পদত্যাগ করুন এবং ফুল কোর্ট মিটিং বন্ধ করুন।
তারপরেই সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের অংশগ্রহণে ফুল কোর্ট বাতিল করা হয়। প্রধান বিচারপতির নির্দেশ অনুসারে, এই ফুল কোর্ট সভা আজ, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা প্রথম আলোকে বলেন, ফুল কোর্ট সভা হচ্ছে না, বন্ধ করা হয়েছে।