Allegation of rape and burning of 7-year-old girl in Alipurduar, father’s friend arrested
দ্যা হোয়াইট বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক: জয়গাঁওয়ে সাত বছরের মেয়ের পোড়া দেহ উদ্ধারের ঘটনায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল পুলিশ। নেপাল সীমান্ত থেকে পুলিশ ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। আরও দুজনকে এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক করা হয়েছে। তাদের জেরা করছে পুলিশ।
নাবালিকার দেহ উদ্ধারের পরে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ৫৫ বছরের ওই ব্যক্তির নাবালিকার বাবার বন্ধু। সে প্রায়ই নাবালিকাদের বাড়িতে যাতায়াত করত। তাই পাড়াপড়শিরা তাকে সন্দেহ করেননি। আটদিন আগে নাবালিকাদের বাড়িতে গেছিল ওই ব্যক্তি। মেয়েটিকে সে চাওমিন খাওয়ার বাহানায় বাইরে নিয়ে গেছিল। তারপর থেকে নাবালিকার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। স্থানীয়রা দাবি করেছিলেন, সাত বছরের ওই নাবালিকার বাবা পক্ষঘাতে আক্রান্ত। হাঁটাচলার ক্ষমতা নেই। মাও অসুস্থ। সেই সুযোগেই ওই নাবালিকাকে যৌন লালসার শিকার করেছে ওই ব্যক্তি। তারপর প্রমাণ লোপাট করতে ছোট্ট মেয়েটিকে খুন করে দেহ পুড়িয়ে দিয়েছে বলেই প্রতিবেশিরা অভিযোগ করেছেন।
আলিপুরদুয়ারে ভারত-ভুটান সীমান্তে অবস্থিত জয়গাঁও সীমান্ত। সেখানে একটি পরিত্যক্ত জমির ঝোপ থেকে নাবালিকার দেহ মেলে। পুলিশ দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।
পুলিশের টিম তদন্তে নামে। সেখান থেকে জানায় নেপালের দিকে পালাতে দেখা গিয়েছিল ওই ব্যক্তিকে। পরে নেপাল সীমান্ত পেরনোর আগেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়।